পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গরু পাচারকান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। রোজভ্যালি কান্ডে গত রোববার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে গ্রেফতার হন সুদীপ্ত রায় চৌধুরী। আর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পরই গরু পাচার নিয়ে একাধিক তথ্য উঠে এসেছে। কেন্দ্রীয় আর্থিক তসরুফের সংস্থা জানিয়েছে, মূলত গরু পাচার কান্ডে লিঙ্কম্যান ছিলেন এই ব্যবসায়ী। জানা গেছে, গরু পাচার নিয়ে ইডি’র অফিসারদের সঙ্গে বিএসএফ-এর রফা করে দেওয়ার জন্য মোটা টাকাও নিয়েছেন তিনি। গরুপাচারে বিএসএফ-এর নাম জড়ানোয় চাপে রয়েছে সীমান্তের রক্ষাবাহিনী। এ ঘটনায় সুদীপ্ত ছাড়াও ইডি’র কর্মকর্তাদের নজরে রয়েছেন আরও ২ জন বিএসএফ কর্তা ও ২ জন আইআরএস অফিসার।
রোজভ্যালি কান্ডে গ্রেফতার হলেও জিজ্ঞাসাবাদের পর গরু পাচারে নাম জড়ায় সুদীপ্ত’র। তদন্তকারী সংস্থা খতিয়ে দেখছে, এর সঙ্গে গরু পাচারকারী এনামুল ও কিংপিন বিনয় মিশ্র’র যোগাযোগ রয়েছে কিনা। ইতিমধ্যেই আটক সুদীপ্ত’র বাড়ি থেকে বিভিন্ন তথ্য জাল ও সুপার ইমপোজ করার তথ্য পাওয়া গিয়েছে। আর যে বা যারা এ পাচার কান্ডে নেপথ্যে রয়েছে তারাই এ ধরনের জাল নথি দিয়ে ভবিষ্যতে চাঁদাবাজিও করতে পারে বলে মনে করছে ইডি। তাই সবার খোঁজ চালাচ্ছে ইডি। গরু পাচার নিয়ে এমনিতেই জটিল সমস্যায় রয়েছে ইডি। কারণ এ পাচারের মূল মাথা লাপাত্তা। ভানুয়াতু ছেড়ে ভারতে আসার নাম নেই। তার ওপর গরু পাচার নিয়ে একাধিক দিক খুলছে যা ভাবাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থাদের। রোজভ্যালি কান্ডে রোববার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন ব্যবসায়ী সুদীপ্ত রায়চৌধুরী। এই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ বেনামি সম্পত্তির অভিযোগ ছিল, আর সেই ঘটনার ভিত্তিতেই সুদীপ্তকে গ্রেফতার করে ইডি। তারপরেই তদন্ত করতে গিয়ে একাধিক লিঙ্ক পাওয়ায় ঘুঁটি সাজাচ্ছে ইডির আধিকারিকরা। সুদীপ্ত তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, বিএসএফ-এর কর্তাদের কাছ থেকে যে টাকা নিতেন তার কিছু অংশ নিজের কাছে রেখে, বাকিটা পাচার করে দিতেন। কার কাছে সেই টাকা যেত? খোঁজ চালাচ্ছে ইডি। সূত্র : জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।