পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে ওষুধ তৈরির কাঁচামাল ও ল্যাবরেটরি স্থাপনে কর অবকাশ সুবিধা দিতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে এ সুবিধা দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। বিষয়টি সম্পর্কে এনবিআরের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র জানায়, সম্প্রতি এনবিআরের আয়কর শাখা ন্যাশনাল অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট (এপিআই) নীতিমালা প্রণয়নসহ বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। সাধারণত ১০ থেকে ২০ বছরের জন্য এই ধরনের কর অবকাশ সুবিধা দেওয়া হয়। এপিআই হলো সব ধরনের ওষুধ তৈরির জন্য প্রাথমিক কাঁচামাল।
এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন, প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পর এ সংক্রান্ত এসআরও জারি করা হবে। শিল্প উদ্যোক্তারা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি করে আসছিলেন। তারা ২০৩২ সাল পর্যন্ত এ সুবিধা দাবি করেছেন। এর আওতায় ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল উৎপাদনকারীরা শতভাগ করপোরেট কর মওকুফসহ অন্যান্য কর সুবিধা ভোগ করবেন।
শিল্পের উদ্যোক্তারা বলছেন, সরকারের কাছ থেকে রাজস্ব নীতির সহায়তা পেলে রফতানি প্রতিস্থাপন এবং রফতানি উভয় ক্ষেত্রেই এপিআইয়ের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে ৯৮ শতাংশ অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করে থাকে দেশের ওষুধশিল্প। আর বাংলাদেশের ওষুধ ১৬০টিরও বেশি দেশে রফতানি করা হচ্ছে। যদিও স্থানীয় ওষুধ উৎপাদনকারীদের ভারত, চীন এবং কোরিয়ার মতো দেশ থেকে ৯০ শতাংশ কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। এপিআই নীতিমালা অনুসারে সরকার প্রয়োজনীয় ৩৭০টি গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামালে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।