পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশি অর্থনীতিবীদ ড. মোহাম্মদ ইউনূস ‘অলিম্পিক লরেল’ পুরস্কার গ্রহণ করেছেন । আজ শুক্রবার (২৩ জুলাই) ‘টোকিও অলিম্পিক-২০২০’ আসরের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি তার হাতে সম্মানজনক এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ইউনূস সেন্টারের দেওয়া এক বিবৃতিতে ড. মোহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘অলিম্পিক লরেল’ পুরস্কার গ্রহণ করতে পেরে আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি। তবে সেখানে (অনুষ্ঠানস্থলে) উপস্থিত থাকতে না পেরে খারাপ লাগছে। এর আগে গত ১৫ জুলাই এক বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) জানায়, ড. মোহাম্মদ ইউনূসের অগ্রণী ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য হ্রাস করার জন্য প্রশংসিত হয়েছে। উন্নয়নের জন্য খেলাধুলায় ব্যাপক কাজের জন্য তাকে সম্মানিত করা হবে।
অলিম্পিক গেমসের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কারটি প্রদান করা হলো। ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিকে পুরস্কারটি পেয়েছিলেন কেনিয়ার সাবেক অলিম্পিয়ান কিপ কেইনো। তিনি নিজ দেশে শিশুদের জন্য একটি বাড়ি, একটি স্কুল এবং একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলেছিলেন। খেলাধুলার মাধ্যমে সংস্কৃতি, শিক্ষা, শান্তি এবং উন্নয়নের প্রচেষ্টা স্বীকৃতি স্বরূপ পাঁচ বছর পূর্বে ‘অলিম্পিক লরেল’ পুরস্কারটি চালু করা হয়। ড. মোহাম্মদ ইউনূস ১৯৮০ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।