পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : দিল্লিতে নিজের বাড়িতেই ছেলেসহ আত্মহত্যা করলেন দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত এক প্রাক্তন আমলা। এদিন বাড়ি থেকে ওই প্রাক্তন আমলা ও ছেলের লাশ উদ্ধার হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন বাবা ও ছেলে। গতমাসেই ১ লাখ টাকার বন্ডে কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের প্রাক্তন পদস্থ অফিসার বি কে বনসালের জামিন মঞ্জুর করেছিলেন সিবিআইয়ের বিশেষ বিচারপতি। বনসালের বাসভবন থেকে একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে এর বিষয়বস্তু এখনও জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জেনারেল ডিরেক্টর পদে কাজ করতেন বনসাল। সেখানে কর্মরত অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, মুম্বাইয়ের একটি কোম্পানির কাছ থেকে প্রায় ৯ লাখ টাকা ঘুষ নেন তিনি। তদন্তে নেমে সিবিআই তার দিল্লির বাড়িতে তল্লাশি চালায়। সেই সময় তার বাড়ি থেকে প্রায় ৬০ লাখ টাকা, জমিজমা সংক্রান্ত প্রচুর কাগজপত্র এবং প্রায় ৬০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিস মেলে। এর পরেই গ্রেফতার করা হয় বনসালকে।
বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি হওয়ার দু’দিন পর গত ১৯ জুলাই দিল্লির মধু বিহারে বনসালের বাড়ি থেকেই তার স্ত্রী সত্যবালা (৫৮) এবং ২৮ বছরের মেয়ে নেহার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার হয়। সেখান থেকে একটি সুইসাইড নোট মেলে। ওই নোটে লেখা ছিল, সিবিআইয়ের তল্লাশির ঘটনায় তারা চূড়ান্ত অপমানিত হয়েছিলেন। এরপর তারা আর বেঁচে থাকতে চান না। যদিও তারা কাউকে দায়ী করেননি।
সেই সময় বনসাল পুলিশি হেফাজতে ছিলেন। তার ছেলেকেও গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিলেন। এরপর বনসাল আদালতে অভিযোগ করেছিলেন যে, সিবিআই-ই তার স্ত্রী-কন্যাকে চরম পথ বেছে নিতে বাধ্য করেছে। -সূত্র : এবিপি আনন্দ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।