পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ফ্রান্সের ক্যালেতে ‘জঙ্গল’ নামে পরিচিত অবৈধ শরণার্থী শিবিরের বাসিন্দা এক সিরীয় যুবককে বিয়ে করতে যাচ্ছেন এক ব্রিটিশ নারী- যিনি ওই শিবিরে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করতে গিয়ে তার প্রেমে পড়েছিলেন। গত বছর ৪১ বছর বয়স্ক ব্রিটিশ স্বেচ্ছাসেবী সারা গেটন খাবার বিতরণ করতে উত্তর ফ্রান্সের ইংলিশ চ্যানেল-সংলগ্ন ওই শিবিরে যান। এই শরণার্থী শিবিরে সাত থেকে ১০ হাজার লোক বাস করেন- যারা সিরিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধ পথে ইউরোপে এসেছেন এবং এদের সবারই লক্ষ্য কোন ট্রেন, বাস বা ট্রাকে উঠে ব্রিটেনে ঢোকা। তার প্রণয়ী সিরীয় যুবকের নাম হামুদ খলিল। তিনি সিরিয়ার আলেপ্পো থেকে পালিয়ে আসা একজন আইনের ছাত্র।
দি সানডে টাইমস পত্রিকাকে তারা বলেন, তাদের মধ্যে প্রথম দৃষ্টি বিনিময়ের বেশ কয়েক দিন পর জনাব খলিল সাহস সঞ্চয় করে সারার ফোন নম্বর জানতে চান।
সারা গেটন বলেন, আমাদের হয়তো একটা পানশালাতে বা কোন অফিসে দেখা হতে পারতো। কিন্তু ভাগ্যক্রমে আমাদের দেখা হয় ক্যালের ‘জঙ্গল’-এ। ‘এখানে স্বেচ্ছাসেবীরা গিয়ে শরণার্থীদের সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে তুলছে’- সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। এক সপ্তাহ পর সারা লন্ডন ফিরে যান, তবে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি চাকরি ছেড়ে দিয়ে আবার ক্যালেতে আসেন এবং তখন দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা হয়। কয়েক সপ্তাহ পর জনাব খলিল বিয়ের প্রস্তাব দেন।
সারা গেটন এর মধ্যে আবার ইংল্যান্ড ফিরে যান এবং তখন জনাব খলিল একটি ট্রাকের পেছনে চড়ে অবৈধ পথে ব্রিটেনে প্রবেশ করেন। যদিও তিনি মিজ গেটনের কাছে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি এটা করবেন না। লন্ডনের প্রভাতী দৈনিক মেট্রো জানায়, জনাব খলিলকে পাঁচ বছরের জন্য ব্রিটেন থাকার অনুমতি দেয়া হয়েছে এবং তিনি ও সারা এখন বিয়ের পরিকল্পনা করছেন। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।