পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সংসদ নেতা, উপনেতা ও বিরোধী দলীয় নেতার অনুপস্থিতিতেই দশম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনের কার্যক্রম চলে গতকাল সোমবার। বিকেল ৫টার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া অধিবেশনে উপস্থিতি কিছুটা থাকলেও মাগরিবের নামাজের বিরতির আসনগুলো ফাঁকা হয়ে যায়। ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া সে সময় সভাপতিত্ব করছিলেন। গ্যালারি ঘুরে দেখা গেছে, অধিবেশন কক্ষে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সিনিয়র মন্ত্রীদের সিংহভাগই অনুপস্থিত। স্পিকারের ডান পাশের প্রথম সারিতে বসেন প্রধানমন্ত্রী। জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে তিনি নিউইয়র্কে অবস্থান করায় সংসদ অধিবেশনে যোগ দিতে পারেননি তিনি। এই সারিতে নির্ধারিত আসনে শুধুমাত্র শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ছাড়া সংসদ উপনেতা বেগম সাজেদা চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, সংসদের সিনিয়র সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম কেউই উপস্থিত ছিলেন না।
অন্যদিকে স্পিকারের বাম পাশে বিরোধী দলীয় নেতার জন্য নির্ধারিত বেঞ্চের পুরোটাই ছিল ফাঁকা। পেছনের সারিতে জাতীয় পার্টির নেতা ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙা ও এমপি ফখরুল ইমাম এ দু’জনকেই দেখা গেছে। এই পাশে বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কাজী ফিরোজ রশিদ, জিয়াউদ্দিন বাবলু, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের চেয়ারগুলো ফাঁকাই ছিল।
ট্রেজারি বেঞ্চ ও বিরোধী দলীয় নেতার আসনের মাঝের প্রথম আসনে সাবেক ডেপুটি স্পিকার কর্নেল শওকত আলী, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও সংসদের সিনিয়র সদস্য মহিউদ্দিন খান আলমগীর ছাড়া বাকী সবাই অনুপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর আসনের পেছনের সারিতে চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ছাড়া সিনিয়র তেমন কোনো নেতা ও মন্ত্রীকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।