পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : জাতিসংঘ থেকে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় সংস্থাটির মহাসচিব বান কি মুন মানুষের জীবন বাঁচাতে এবং বিশ্বজনস্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে আইসিডিডিআর’বি-র পাঁচ দশকের অবদানের প্রশংসা করেছেন। মহাসচিব তার বার্তায় বলেন- “মানুষের জীবন বাঁচাতে এবং বিশ্বজনস্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের পাঁচ দশকের বেশি সময়ের কাজের আমি প্রশংসা করি।” তিনি বলেন, “সেন্টারটি উল্লেখযোগ্য ভাবে বাংলাদেশে এবং এর বাইরে নবজাতক, শিশু ও মাতৃমৃত্যু কমাতে সাহায্য করেছে। আপনারা বিশ্বের দরিদ্র মানুষের উপযোগী পদক্ষেপ পরিকল্পনা করে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এবং কাউকে বাদ না দেয়ার অঙ্গীকারে সরাসরি অবদান রেখেছেন। আমি, প্রতিটি নারী প্রতিটি শিশু কর্মসূচির প্রতি আপনাদের অঙ্গীকারে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।”
বান কি মুন বলেন, “শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারীর স্বাস্থ্য ও কল্যাণের উন্নতিবর্ধন তাদের অপার সম্ভাবনার উন্মোচন করবে এবং ন্যায়সঙ্গত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে প্রেরণা যোগাবে। আমি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার উপর নির্ভরশীল। একত্রে আমরা সবার জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায্য এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারব।”
আইসিডিডিআর’বি-র নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর জন ডি. ক্লেমেন্স মহাসচিবের বার্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের ইতিবাচক এবং সহায়ক এই বার্তা পেয়ে আমরা কৃতজ্ঞ এবং সন্মানিত। বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করতে উদ্ভাবনী সমাধান এবং বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্যপ্রমান তৈরিতে আইসিডিডিআর’বি অঙ্গীকারবদ্ধ। এর আগে ২০১১ সালে বান কি মুন আইসিডিডিআর’বি সফর করেছিলেন এবং এর কর্মকা- স¤পর্কে অবগত হয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।