পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার কল্যাণপুরে হাউজিং এস্টেটের সীমানার ভেতর জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (জাগৃক) আবাসিক ভবন নির্মাণে এক মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ আসিফ। সরকারপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
ব্যারিস্টার আসিফ জানান, রাজধানীর মিরপুরে নিজেদের একটি আবাসন প্রকল্পের বেদখল জমি উদ্ধার করতে না পেরে জাগৃক কল্যাণপুরের হাউজিং এস্টেটের সীমানার ভেতর ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়। হাউজিং এস্টেট প্রকল্পটির বাসিন্দারা বলছেন, যে, জায়গায় ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তার একাংশ শিশু-কিশোর ও তরুণেরা খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে। আরেকাংশ গাছগাছালিতে ভরা। এদিকে জাগৃক সূত্র জানায়, মিরপুর ১৪ নম্বরের ভাষানটেক বস্তিসংলগ্ন ধামালকোট এলাকায় ‘গৃহসূচনা’ প্রকল্পের অধীনে ৮টি ভবন করার কথা ছিল। কিন্তু যে পরিমাণ জমি তারা উদ্ধার করতে পেরেছে, সেখানে ৬ টি ভবন নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে। এই ভবনগুলোর নির্মাণকাজ চলছে ২০১৮ সাল থেকে। বাকি দু’টি ভবন তারা কল্যাণপুর হাউজিং এস্টেটের ভেতর থাকা ‘উন্মুক্ত এলাকা’ হিসেবে নির্ধারিত জমিতে করতে চায়।
কল্যাণপুর হাউজিং এস্টেটের অবস্থান মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজের ঠিক বিপরীতে। ১৯৮৪ সালে সেখানে অন্তত: ১০ একর জমিতে ১২টি ভবন তৈরি করে ২৪০টি ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেয়া হয়। হাউজিংয়ের বাসিন্দারা জানান, গত ৩০ জুন অভিযান চালিয়ে ফুটবল খেলার মাঠের গোলবার ও কমিউনিটি ক্লাব হিসেবে ব্যবহার করা ভবন ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে মাঠের ওই জমি টিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে কল্যাণপুর হাউজিং সমবায় সমিতি লিমিটেডের সেক্রেটারি মো. সেলিম রিট করেন। রিটে কল্যাণপুরে হাউজিং এস্টেটের সীমানার ভেতর জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের আবাসিক ভবন নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।