পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় নবম শ্রেণিপড়ুয়া এক কিশোরীকে ভারতে পাচারের অভিযোগে মানবপাচার ও প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় টিকটক হৃদয় বাবুসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৮ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস মামলার এজাহার গ্রহণ করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে হাতিরঝিল থানায় টিকটিক হৃদয়সহ চারজনকে আসামি করে ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী ওই কিশোরীর বাবা থানায় করা অভিযোগে উল্লেখ করেন, অজ্ঞাতনামা কয়েকজন আসামির সহযোগিতায় টিকটক হৃদয় বাবু তার কিশোরী মেয়েকে ভারত পাচার করে। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় সিদ্দিক মাস্টারের ঢালের একটি বাসায় ২ মেয়ে, ১ ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন তিনি। বড় মেয়ে বিজিপ্রেস স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। করোনা মহামারির কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় সে মাঝেমধ্যে তার মা ও ছোট বোনকে নিয়ে হাতিরঝিল এলাকায় ঘুরতে যেতো।
অভিযোগে আরও বলা হয়, সেখানে কয়েকজন ছেলে-মেয়ের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। তাদের মধ্যে মগবাজারের হৃদয় বাবু নামে একটি ছেলে ছিল। সে আরও কয়েকজন ছেলে-মেয়েসহ টিকটক শুটিং করতো। বিষয়টি জানার পর মেয়েকে নিষেধও করা হয়।
এজাহারে আরও বলা হয়, গত ১৭ মার্চ আনুমানিক বিকেল ৫টার দিকে তার মেয়ে ৩০ মিনিট হাতিরঝিলে ঘুরে আসবে বলে বাসা থেকে বের হয়। সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ফিরে না আসায় নিকটাত্মীয় ও সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ করে তারা। তার মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যায়। অভিযোগে বলা হয়, সম্প্রতি ভারতে পাচারের পালিয়ে আসা এক কিশোরীর নির্যাতনের বর্ণনা তিনি শোনেন। ওই কিশোরীর সঙ্গে পাচার হওয়া কিশোরীর বাবা ও মামলার বাদী যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে পালিয়ে আসা কিশোরী পাচার হওয়া কিশোরীর ছবি দেখে তাকে শনাক্ত করে। ওই কিশোরী ভারতের আনন্দপুরের একটি বাসায় তার মেয়েকে দেখেছে বলে নিশ্চিত করে। এসব মামলার প্রধান আসামি ভারতে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া টিকটক হৃদয় বাবু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।