পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঈদুল আজহার পূর্বেই বাংলাদেশের গ্রেফতারকৃত আলেম-উলামা, ইসলামী নেতৃবৃন্দ ও হেফাজতের নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন উত্তর ব্রিটেনের উলামাবৃন্দ।
সম্প্রতি ব্রিটেনের ব্র্যাডফোর্ডে মুফতি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আলেম-উলামারা দেশের মানুষকে সংশোধনের কাজ করেন। তারা দেশ ও জাতির সম্পদ। অথচ আজ বাংলাদেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরামসহ দেশের খ্যাতিমান কোরআনের মুফাসসিররা জেলখানায় বন্দি। সেখানে তাঁরা মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, আলেমরা সমাজ ও দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরন্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। দিনের পর দিন রিমান্ডে নিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। এটা বড়ই দুঃখজনক। উলামায়ে কেরামের উপর এই জুলুম-নির্যাতন দেশের জনগণ কোনোভাবেই বরদাশত করবেনা। নেতৃবৃন্দ বলেন, আলেম-উলামারা এভাবে জেলে থাকলে সমাজ ও রাষ্ট্রে অনৈতিকার সয়লাব হবে এতে সমাজ ও রাষ্ট্রই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত আলেম-উলামা ও ইসলামী নেতৃবৃন্দকে মুক্তি দিন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা আব্দুল জলিল, মাওলানা আবু তাহের, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা আব্দুল মুহিত, মাওলানা সামসুল হক, মাওলানা মিফতাহ উদ্দীন, হাফিজ জালাল উদ্দিন, মাওলানা সৈয়দ মশহুদ আহমদ, মাওলানা এখলাছুর রাহমান, মাওলানা আব্দুস সালাম, মাওলানা হিফজুর রহমান, মাওলানা সাদিকুর রাহমান, মাওলানা আব্দুস সালাম চরচন্ডি, মাওলানা সৈয়দ ফয়েজ আহমদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।