পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর আল্লামা সরওয়ার কামাল আজিজী বলেছেন, দেশের অখন্ডতা রক্ষায় পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা বন্ধে ও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পর্যাপ্ত ক্যাম্প স্থাপন ও পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবি। ১৯৯৮ সালে পার্বত্যাঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সন্ত্রাসী সন্তুলারমার বাহিনীর সাথে চুক্তির প্রায় আড়াই দশক পেরিয়ে গেলেও পাহাড়ি জনজীবনে শান্তি ফিরেনি; বরং পূর্বের চেয়ে অধিক ভয়ঙ্করভাবে তারা বাধাহীন সন্ত্রাসী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকার এ ব্যাপারে শৈথিল্য প্রদর্শন করে দেশের অখন্ডতাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। স্বাধীন বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চল দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রের লীলাভূমিতে পরিণত হয়েছে। শহীদ ওমর ফারুকসহ এযাবৎ নিহত পাহাড়ি বাঙালি মুসলমানদের হত্যার বিচার না হওয়ায় দেশবিরোধী অপশক্তিগুলোকে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। আজ পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের এক ভার্চুয়াল সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অপর এক প্রস্তাবে কওমি মাদরাসা সংক্রান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনকে কওমি সনদ আইন ২০১৮এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানানো হয়। সভায় অপর এক প্রস্তাবে নেজামে ইসলাম পার্টির নেতৃবৃন্দসহ গ্রেফতারকৃত সকল মজলুম আলেমদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি জানানো হয়। সভায় পার্টির অন্যতম উপদেষ্টা ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হযরত মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবের ইন্তেকালে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং মরহুমের রূহের মাগফেরাত এবং করোনার নতুন ঢেউ থেকে মুক্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল মাজেদ আতহারী, নায়েবে আমীর হাফেজ মাওলানা সালামাতুল্লাহ, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মনজুরুল কাদের চৌধুরী, ডাঃ মাওলানা ইলিয়াস খান, মাওলানা আজিজুল হক, সংগঠন সচিব ও ঢাকা মহানগর আমির প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা আবু তাহের খান, সহকারী অর্থ সচিব হাজী আনোয়ারুল কবীর, সহকারী সংগঠন সচিব মাওলানা ইনআমুল হক কুতুবী, মাওলানা রাশেদুল ইসলাম, সমাজকল্যাণ সচিব মাওলানা এরশাদ বিন জালাল, সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিব মাওলানা মাহমুদুল হক সাদেকী, যুব বিষয়ক সচিব অধ্যাপক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মোমেনশাহী মহানগর আমীর মাওলানা ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সাইফুল মালেক ও মাওলানা মাসুম বিল্লাহ আনওয়ারী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।