পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719384556](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : নিজের দাতব্য প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ নিয়ে ব্যবসার আইনি সমস্যা মিটিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দাতব্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা নিয়মবহির্ভূত আর আইআরএস আইনের লঙ্ঘন। আইনি নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ট্রাম্প তার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দুটি মামলা মেটাতে ডোনাল্ড জে ট্রাম্প ফাউন্ডেশনের ২ লাখ ৫৮ হাজার ডলারের অনুদান ব্যয় করেছেন। বিষয়টি সর্বপ্রথম সামনে আসে ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে। পোস্টের ওই প্রতিবেদন হালকাভাবেই নিয়েছেন ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণা টিমের ম্যানেজার কেলিয়ান কনওয়ে। সিএনএনকে কনওয়ে বলেছেন, এ নিয়ে তিনি মোটেও উদ্বিগ্ন নন। ওয়াশিংটন পোস্টের ওই প্রতিবেদনের প্রতিবেদক ডেভিড ফাহরেনথোল্ড বলেছেন, ‘ট্রাম্প তার নিজের দাতব্য প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগাচ্ছেন। এটা আইন পরিপন্থি।’
সব থেকে উল্লেখযোগ্য অনুদানটি ছিল যুদ্ধপ্রবীণদের একটি দাতব্য সংগঠন ফিশার হাউজে ১ লাখ ডলার প্রদান। এটা ছিল ফ্লোরিডার পাম বিচ সিটির সঙ্গে আইনি সমঝোতার অংশ হিসেবে। ওই শহরে মার-আ-লাগো নামে ট্রাম্পের একটি ক্লাব আছে। কনওয়ে বলেন, ক্লাবটিতে পতাকা উত্তোলন করা নিয়ে হওয়া সমঝোতার প্রেক্ষিতে ওই অনুদান দেয়া হয়েছিল। তিনি আরো বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প মার-আ-লাগো’র যত উপরে সম্ভব তত উপরে মার্কিন পতাকা ঝোলাতে চেয়েছিলেন। আমার মনে হয়, অনেক মার্কিনী বিষয়টিকে স্বাগত জানাবেন। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, শহরটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল তিনি এটা করতে পারবেন না। এটা আরো ছোট হতে হবে। তারা চেয়েছিল একটি যুদ্ধপ্রবীণদের গ্রুপে ১ লাখ ডলার অনুদান দেয়ার মাধ্যমে ট্রাম্প বিষয়টি মিটিয়ে ফেলুক।’
ফাউন্ডেশন থেকে দেয়া আরেকটি চেক ছিল ১ লাখ ৫৮ হাজার ডলারের। এটা দেয়া হয়েছিল ট্রাম্পের গল্ফ কোর্সকে আরেকটি আইনি মামলা মেটানোর জন্য।
উল্লেখ্য, ট্রাম্পের ফাউন্ডেশনের সম্ভাব্য দুর্নীতির বিষয়াদি খতিয়ে দেখছে তদন্তকারীরা। ফাউন্ডেশনটি অঙ্গরাজ্যের আইন মেনে চলছে কিনা তা নিশ্চিত হতে তদন্ত করছেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক স্নাইডারম্যান। ওদিকে, হাউজ ডেমোক্রেটরা ট্রাম্পের সঙ্গে ফ্লোরিডার অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডির সম্পর্ক খতিয়ে দেখতে আহ্বান জানিয়েছে বিচার মন্ত্রণালয়ের প্রতি। প্রসঙ্গত, পাম বন্ডি ট্রাম্প ফাউন্ডেশনকে আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।