পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কওমি মাদরাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার এবং নিরপরাধ ও নিরীহ আলেমদের মুক্তি দাবি জানিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মজলিসে খাসের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক এই দাবি জানানো হয়। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শায়খুল হাদিস মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর সভাপতিত্বে ও মহাসচিব শায়খুল হাদিস মাওলানা ড.গোলাম মহিউদ্দিন ইকরামের পরিচালনায় রাজধানীর পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে বিকেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নির্বাহী সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহিম ইসলামাবাদী, সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান, সহ-সভাপতি মাওলানা শহিদুল ইসলাম আনসারী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আব্দুল মালিক চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি রেজাউল করিম।
বৈঠকে নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনা মহামারি আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বিশেষ পরীক্ষা।এই পরীক্ষা থেকে উত্তীর্ণ হতে হলে আমাদের সবাইকে তওবা করে আল্লাহমুখী হতে হবে। এ দেশের কওমি মাদরাসায় কোরআন-হাদিসের শিক্ষা দেয়া হয়। পাশাপাশি নিয়মিত কোরআনুল কারিমের তেলাওয়াত করা হয়। কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। অতীত অভিজ্ঞতায় যখনই কওমি মাদরাসা খুলে দেয়া হয়েছিল তখনই করোনা মহামারি কমতে শুরু করেছিল। সকলের স্বার্থে কওমি মাদরাসাগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করুন।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, স্কুল কলেজ বন্ধ থাকার কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা পাবজিসহ বিভিন্ন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়ছে। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি খুলে দেয়া। নেতৃবৃন্দ কওমি মাদরাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য এবং নিরপরাধ আলেমদের মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।