পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সারাদেশে লকডাউনে বন্ধ থাকা প্রায় ৪ হাজার কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিমাসে শতকোটি টাকা লোকসান হচ্ছে। সেজন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসন খালি রেখে সেন্টারগুলো খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিটি সেন্টার কনভেনশন হল ও ক্যাটারিং অ্যাসোসিয়েশন (বিসিসিএ)। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি শাহ জাকির হোসেন বলেন, একেকটি কমিউনিটি সেন্টার কমপক্ষে পাঁচ হাজার থেকে ৩০ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে স্থাপিত। যেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে একশ’ বা দুইশ’ লোকের অনুষ্ঠান করা মোটেই অসম্ভব নয়। একটি হোটেলে এক হাজার/দুই হাজার বর্গফুট জায়গার মধ্যে যেখানে একশ’ বা দুইশ’ লোকের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়, সেখানে একটি কমিউনিটি সেন্টারের বিশাল ও সু-পরিসর জায়গায় একশ’ বা দুইশ’ লোকের খাওয়ার ব্যবস্থা করা আরও সহজ ও স্বাস্থ্যসম্মত।
তিনি বলেন, কমিউনিটি সেন্টার, ডেকোরেটর, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ফটোগ্রাফি, সাজসজ্জা, লজিস্টিক সেবা দেয়, ফুল সরবরাহ করে, বোর্ড মিস্ত্রি, ডেকোরেশন ও ক্লিনিং কাজসহ অন্যান্য খাতের আয়হীন প্রায় ৫ লাখ মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছে। পরিবারে নেমে এসেছে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি। জাকির হোসেন বলেন, কমিউনিটি সেন্টারগুলো বন্ধ থাকার পরও ঘরভাড়া, ইনকাম ট্যাক্স, হোল্ডিং ট্যাক্স, ভ্যাট, কর্মচারীর বেতন, বিদ্যুৎ বিল, ওয়াসা বিল, গ্যাস বিল ইত্যাদি পরিশোধ করতে হচ্ছে। তাই মানবিক কারণে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বল্প পরিসরে অনুষ্ঠান করার সুযোগ দিতে অনুরোধ করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।