পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত চার খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। গতকাল বিকেলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ প্রজ্ঞাপন জারি করে। যাদের খেতাব বাতিল করা হয়েছে তারা হলো- লে. কর্নেল শরিফুল হক ডালিম, লে. কর্নেল এস এইচ এম এইচ এম বি নুর চৌধুরী, লে. এ এম রাশেদ চৌধুরী ও নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৭২তম সভার ১১.৩ নং আলোচ্যসূচির সিদ্ধান্তের আলোকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য শহীদদের হত্যা মামলায় আত্মস্বীকৃত খুনি মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত চারজনের খেতাব বাতিল করা হলো। শরিফুল হক ডালিমকে ‘বীর উত্তম’, নুর চৌধুরীকে ‘বীর বিক্রম’, রাশেদ চৌধুরীকে ‘বীর প্রতীক’ ও মোসলেম উদ্দিনকে ‘বীর প্রতীক’ খেতাব দেওয়া হয়েছিল।
খেতাব বাতিলের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ অন্যান্য শহীদদের হত্যাকারী, মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ঘৃণ্য এই চার খুনির মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক খেতাব থাকা জাতির জন্য লজ্জাজনক। সেজন্য তাদের খেতাব বাতিল করা হয়েছে।
গত ২ জুন সচিবালয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জানিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর চার খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদক বাতিলের সিদ্ধান্ত চ‚ড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এ বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৭২তম সভায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত চার খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিলের সুপারিশ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।