পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রস্তাবিত ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেট প্রতিক্রিয়ায় সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন। আজ রোববার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিক নেতারা বিড়ির মূল্যস্তর কমিয়ে নিম্নস্তরের সিগারেটে দাম বৃদ্ধিসহ ৫ দফা দাবি তুলে ধরেন।
লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি এম কে বাঙালি বলেন, বিড়ির মূল প্রতিদ্ব›দ্বী হলো নিম্নস্তরের সিগারেট। বাজারে চলমান প্রায় ৭২ শতাংশই নিম্নস্তরের সিগারেট। এসব সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশি কোম্পানির দখলে। অথচ এ সিগারেটের ওপর কোন শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়নি। ফলে বিড়ির বাজার দখল করে আছে এসব নিম্নস্তরের সিগারেট। এতে সিগারেট কোম্পানিগুলো একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ পাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি আমিন উদ্দিন বিএসসি, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সম্পাদক মো. হারিক হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল গফুর, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসনাত লাভলু, প্রচার সম্পাদক মো. শামীম ইসলাম প্রমুখ।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেটে বিড়ির ওপর প্রতি প্যাকেটে ৪ টাকা মূল্যস্তর বৃদ্ধি করা হয়েছিল। অপরদিকে নিম্নস্তরের সিগারেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল মাত্র ২ টাকা। এতে সিগারেট কোম্পানিকে সুযোগ করে বিড়ি শিল্পকে ধ্বংস করা হয়েছে। এবছর বাজেটে যদি নিম্নস্তরের সিগারেটে মূল্যস্তর বৃদ্ধি না করা হয় তাহলে বিড়ি শিল্পের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। ফলে নিম্নস্তরের সিগারেটের ভোক্তা বেশি থাকা সত্বেও সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হতে বঞ্চিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিড়ির ওপর আরোপিত অগ্রিম ১০ শতাংশ আয়কর কমানো, নকল বিড়ি বন্ধ ও বিড়ি শিল্পকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র থেকে বিরত থাকার দাবি জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।