পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার শারিরীক অবস্থা কিছুটা উন্নতির দিকে। রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে তাকে বিশেষ কেবিনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তবে তিনি এখনো পুরোপুরি ঝুঁকিমুক্ত নন বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ম্যাডামকে বৃহস্পতিবার (৩ জুন) বিকেলে একটি বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। তবে এখনো একেবারেই উনি যে সুস্থ হয়ে গেছেন তা কিন্তু নয়। বলা যেতে পাওে যে, এখনো একটা হেজারড অবস্থার মধ্যে আছেন, ভালনারেবল অবস্থার মধ্যে আছেন। তার (খালেদা জিয়া) হার্ট, কিডনি, লাং ঝুঁকির মধ্যে আছে। যদিও তার ফুসফুসে সংক্রমণ নেই বা সেই ধরনের কোনো ইনফেকশনও নেই। কিন্তু তার হার্ট ও কিডনিতে এখনো সমস্যা আছে।
বিশেষ কেবিনে কেন স্থানান্তর করা হয়েছে তার কারণ ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ম্যাডাম সিসিইউতে ছিলেন, সেই সিসিইউতে তার কোভিড পরবর্তী কতগুলো রিঅ্যাকশন হয়েছিল এবং আরেকটি রিঅ্যাকশন যেটা বিপদজনক ছিল যে তার রক্তে কিছুটা ইনফেকশন হয়েছিল। যেটাকে সিস্টোফেনিয়া বলে। আল্লাহর রহমতে চিকিৎসকরা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে সেই ইনফেকশনটা দূর করতে সক্ষম হয়েছেন। যেহেতু ওইখানে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি, আবারো হতে পাওে সেই কারণে তারা তাকে বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করেছেন।
এক মাস সিসিইউতে থাকার পর গত বৃহস্পতিবার বিকেলে খালেদা জিয়াকে বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। যেখানে সিসিইউর সব সুবিধাদি রয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল পোস্ট কোভিড জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে ১০ সদস্যেও মেডিক্যাল বোর্ডের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে তার চিকিৎসা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।