Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কম দামে কীট সরবরাহ করেও রোষানলে জিএস বায়োটেক

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ মে, ২০২১, ১২:০০ এএম

কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি) কার্যাদেশ অনুযায়ী এবং করোনার নমুনা পরীক্ষায় আরটিপিসিআর কীট ক্রয়ের চলমান দাম থেকেও কম দামে সরবরাহ করলেও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের রোষানলে পড়েছে জিএস বায়োটেক।

সিএমএসডি সূত্রে জানা যায়, জিএস বায়োটেক প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ অর্ডারের চেয়েও ১৫০ টাকা কমে ১ লাখ কীটের অর্ডার নেয়। জিএস বায়োটেকের কার্যাদেশে সরকারের সাশ্রয় হয় দেড় কোটি টাকা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিএমএসডিতে সরবরাহকৃত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মানের একই কীট কিছুটা কম দামে দেয়ায় একটি স্বার্থান্বেষী গ্রুপের রোষানলে পড়তে হয়েছে জিএস বায়োটেককে। গ্রুপটি সিএমএসডিতে একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করতে চায়। সূত্র মতে, জিএস বায়োটেক ঊম্মুক্ত দরপত্রে অংশগ্রহণ করে যথাযথ নিয়ম মেনে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর থেকে ছাড়পত্র নিয়ে ১ লাখ কীট আনে হংকং থেকে। একই কীট অধিক দামে সরবরাহ করে অন্যান্যরা। জিএস বায়োটেক কম দামে সরবরাহ করায় পরবর্তীতে ওই গ্রুপটিকে কম দামে মালামাল দিতে বলায় লাভ কম হবে বলে জিএস বায়োটেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন নানান অপপ্রচার চালাচ্ছে। অথচ এর আগেও করোনা দুর্যোগে দেশের মানুষের পাশে দাড়াতে সুনামের সঙ্গে সিএমএসডিতে পারসোনাল প্রটেকটিভ ইক্যুইপমেন্ট (পিপিই) বা ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম এবং একাধিকবার আরটিপিসিআর কীট সরবরাহ করেছে।

এই বিষয়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক এটিএম গোলাম কিবরিয়া বলেন, জিএস বায়োটেক দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সকল প্রকার নিয়ম মেনেই ঔষধ প্রশাসনের ছাড়পত্র পেয়েছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর নিয়মের ব্যাতয় ঘটলে ছাড়পত্র ইস্যু করতো না, এমনকি ছাড়পত্র না পেলে জিএস বায়োটেক কীট আমদানি করতেও পারতো না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জিএস বায়োটেক
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ