পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারী যাত্রীকে উত্ত্যক্ত করা সেই উবার চালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রাশেদুল হাসান নামের ওই চালকের বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী নারী।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সাইফুল আলম বলেন, গত বুধবার রাতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমি এই মামলা নিয়েই কাজ করছি।
এদিকে ভুক্তভোগী নারী উবার চালকের গ্রেফতারে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, তাকে পুলিশ বুধবার রাতে এরেস্ট করেছে। তিনি নিজে থানায় আসেনি। পুলিশই তাকে ধরে নিয়ে এসেছে। পুলিশের অবস্থান সত্যিই প্রশংসনীয়।
জানা যায়, ওই নারী যাত্রী গত ১২ মে ধানমন্ডির সেন্ট্রাল হাসপাতাল থেকে মিরপুর-২ নম্বর শপিং কমপ্লেক্সে আসার জন্য উবারে একটি রাইড শেয়ারিং বুক করেন। তখন রাশেদুল ইসলাম নামে একজন গাড়ি চালক তার টয়োটা করোলা এক্সিও মডেলের গাড়ি নিয়ে ওই নারী যাত্রীকে নিজ গাড়িতে তোলেন। যাত্রার এক পর্যায়ে গাড়িতে ত্রুটির কথা জানিয়ে সুকৌশলে নারী যাত্রীকে পেছনের আসন থেকে সামনের আসনে নিয়ে আসেন ওই চালক। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, সেন্ট্রাল হাসপাতাল থেকে কিছুদূর আসার পর চালক গাড়ি থেকে নেমে পেছনে গিয়ে গাড়ি ঝাঁকাতে থাকেন। আমাকে উনি বলেন যে, গাড়ির বাংকার এ সমস্যা আছে, আমি যেন সামনের আসনে গিয়ে বসি। তারপর তিনি বিভিন্ন ভাবে বুঝানোর চেষ্টা করছিল তার শরীর ভালো লাগছে না। আমি বললাম ভাই সাবধানে ড্রাইভ করেন। আর আপনার শরীর খারাপ লাগলে আমাকে ড্রপ করে দেন। আমিও সাহস করতে পারছিলাম না নামার জন্য। তখন চন্দ্রিমা উদ্যান ক্রস করছিলাম। রাস্তা অনেক সুনসান ছিল। এ ঘটনার পরপরই মিরপুর মডেল থানায় উপস্থিত হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই নারী যাত্রী। সেখানে তিনি চালকের বিরুদ্ধে অশালীন ও অমার্জিত আচরণ এবং কু-প্রস্তাব দেয়ার অভিযোগ করেন উবার চালকের বিরুদ্ধে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।