পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটিতে) ৪০টি নতুন টিটিসি’র ই- টেন্ডার নিয়ে কেলেঙ্কারির অভিযোগ ডিজির রুমে টেন্ডার কমিটির সভাপতি বিএমইটির এডিজি (যুগ্ম সচিব) মীর খাইরুল আলম ঠিকাদারদের তোপের মুখে পড়েন। মঙ্গলবার বিএমইটির ডিজি শামছুল আলমের রুমে এডিজি মীর খাইরুল আলমকে ই-টেন্ডারের কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগে ঘেরাও করেন কতিপয় ঠিকাদার।
প্রায় ১শ’ কোটি টাকার ই-টেন্ডার গত ২৬ এপ্রিল দাখিলের শেষ সময় ছিল। বিধি অনুযায়ী ই-টেন্ডার ওপেন রাখার কথা। কিন্ত টেন্ডার কমিটির সভাপতি এডিজি মীর খাইরুল আলম একটি চিহ্নিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে মোটা অঙ্কের কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে কার্যাদেশ পাইয়ে দিতে ই-টেন্ডার ওপেন রাখেননি এবং টেন্ডার প্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা শুরু করেন। বিএমইটি’র ডিজির রুমে এ নিয়ে এডিজি মীর খাইরুল আলমের মধ্যে তুমুল বাক-বিতন্ডা শুরু হলে ডিজি পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে এডিজি মীর খাইরুল আলম কতিপয় দালাল নিয়ে দ্রুত ডিজির রুম ত্যাগ করেন। রাতে এ ব্যাপারে বিএমইটির ডিজি শামছুল আলম এক প্রশ্নের জবাবে ইনকিলাবকে বলেন, আমার রুমে ৪০ টিটিসির ই-টেন্ডার নিয়ে কোন তোলপাড় ও হৈ-চৈ হয়নি। তবে একজন ঠিকাদার ই-টেন্ডারের অভিযোগ নিয়ে এসেছিল। ডিজি বলেন, টেন্ডারে যারা অংশ গ্রহণ করেছেন তারা নানা অভিযোগ করতেই পারেন। তবে ই-টেন্ডারের যথাযথ নিয়ম বিধি অনুসরণ করেই কার্যাদেশ দেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।