পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারত থেকে আমদানি করা নিম্নমানের ১৯ হাজার মেট্রিক টন চাল গছাতে নানা তোড়জোড় অব্যাহত রয়েছে। যাচাই-বাছাই করে নিম্নমানের চাল বাদ দিয়ে বাকি চাল খাদ্য বিভাগকে বুঝিয়ে দিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন রফতানিকারকের স্থানীয় এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। গত ৮ মে ভারত থেকে আসা ড্রাগন নামের জাহাজ থেকে চাল খালাস বন্ধ করে দেয় খাদ্য বিভাগ। এর পরদিন জাহাজটি বন্দর জেটি থেকে বহির্নোঙরে চলে যায়। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত জাহাজটি দেশে ফিরে না গিয়ে বহির্নোঙরে অবস্থান করছিল। জানা গেছে, তারা যেভাবে হোক এসব চাল বাংলাদেশকে বুঝিয়ে দিতে চাইছে।
বিষয়টি স্বীকার করে চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নঈম মো. শফিউল আলম ইনকিলাবকে বলেন, ভারত থেকে আমদানি করা চালবোঝাই জাহাজটি বহির্নোঙরে রয়েছে। তারা দাবি করছে কিছু চাল নিম্নমানের হলেও বেশিরভাগ চাল ভাল। যাচাই-বাছাই করে নিম্নমানের চাল বাদ দিয়ে উন্নতমানের চাল খাদ্য বিভাগকে বুঝিয়ে দিতে চাইছে তারা। খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে নিম্নমানের চাল নেয়া হবে না বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী শুধুমাত্র ভালমানের চাল গ্রহণ করা হবে।
গত ৪ মে ভারত থেকে ১৯ হাজার একশ মেট্রিক টন চাল নিয়ে ড্রাগন নামে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। বন্দর ও কাস্টমস কার্যক্রম শেষ করে ৭ মে জাহাজটি বন্দর জেটিতে ভিড়ে। এরপর শুরু হয় আমদানি করা চাল খালাস। খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানায়, খালাসকালে দেখা যায় জাহাজের উপরের অংশে থাকা বস্তায় কিছু চাল ভাল থাকলেও নিচের দিকে সব বস্তার চাল নিম্নমানের। অত্যধিক ভাঙা এবং দুর্গন্ধযুক্ত এসব চাল খাওয়ার অনুপযুক্ত হওয়ায় চাল খালাস বন্ধ করে দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।