পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্ষমতায় না থাকলেও আজীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের এসএসএফের (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) নিরাপত্তা দিতে একটি আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। গতকাল সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১’-এর খসড়ার অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই আইনে নতুন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের যুক্ত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ অতিথিদের দৈহিক নিরাপত্তা দেবে এসএসএফ। এর বাইরে জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদেরও দৈহিক নিরাপত্তা দেবে এই বিশেষ বাহিনী।
তিনি বলেন, এই আইন সামরিক শাসনের সময় জারি করা অধ্যাদেশের মাধ্যমে চলছিল। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় এটিকে নতুন করে আইনে রূপান্তর করা হচ্ছে। আগের বিষয়গুলোকে আইনে রাখা হয়েছে। নতুন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সদস্য ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের দৈহিক নিরাপত্তা প্রদান।
সচিব বলেন, বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে ও তাদের সন্তান, সন্তানদের স্বামী-স্ত্রী ও তাদের সন্তানরা ক্ষমতায় না থাকলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যে প্রটোকল পান সেটি শুধু পাবেন না। সরকার গেজেট প্রজ্ঞাপন দিয়ে ঘোষিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা এই আইনের অধীনে নিরাপত্তা পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, জাতির পিতার পরিবার-সদস্যদের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯-এ যাই থাকুক না কেন, বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা দেয়ার জন্য এই আইনের (বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন) বিধানকে প্রাধান্য দেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।