পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঈদুল আজহার কারণে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলো ক্রেতাশূন্য। তারপরও কাঁচাবাজারে কমেনি কোন ধরনের সবজির দাম। বিক্রি হচ্ছে ঈদের আগে বেড়ে যাওয়া দামেই। বরং শসাসহ কয়েকটি পণ্যের মূল্য আকাশছোঁয়া। কারণ হিসেবে অতিবৃষ্টিকে দুষছেন বিক্রেতারা। তবে দাম আরো কম হওয়া উচিত বলেই মনে করেন ক্রেতারা।
সে তুলনায় কিছুটা স্বস্তি রয়েছে মাছ বাজারে, তেমন বাড়েনি ইলিশসহ অন্যান্য মাছের দাম। এদিকে ব্রয়লার মুরগীশূন্য বাজারে সীমিত আকারে চলছে গরু আর খাসির গোশতের বেচাকেনা। কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, হরেক রকম সবজিতে ঠাসা রাজধানীর কাঁচাবাজার। কিন্তু ঈদের ছুটির রেশ থাকায় বাজার অনেকটাই ক্রেতাশূন্য। যদিও সরবরাহের তুলনায় চাহিদা কম থাকায় সবজির দাম কমেনি কোনটিরই। বেগুন, পটল, ঢেঁড়স, কাকরোলসহ সব ধরনের সবজির দাম রয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে। ঝাঁজ কমেনি কাঁচা মরিচেরও, বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ৪০ টাকা দরে।
সবজির দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ক্রেতাদের কম উপস্থিতির পাশাপাশি বৃষ্টিকেও দায়ী করছেন বিক্রেতারা। তবে স্বাভাবিক রয়েছে মাছের বাজার, হালিপ্রতি দেড় হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যেই বিক্রি হচ্ছে বড় বা মাঝারি সব ধরনের ইলিশ মাছ। নাগালের মধ্যে রয়েছে অন্যান্য মাছের দামও। কোরবানির ঈদের কারণে এখনো পুরোপুরি বসেনি গরুর গোশতের দোকান। দু’একটি গোশতের দোকান খুললেও কমেনি দাম। বিক্রি হচ্ছে ৪শ’ ৫০ টাকা কেজি দরে। খাসির গোশত বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা দরে। যদিও এ বাজারে একেবারেই নেই ব্রয়লার মুরগির সরবরাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।