পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকারের সঠিক দিক-নির্দেশনা এবং তত্ত্বাবধানে এবার কৃষক বোরোতে ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছে। এই বাজার দর ধরে রাখতে সরকারি সংগ্রহের গতি বাড়াতে হবে। চলতি বোরো মৌসুমে যে খাদ্যশস্য সংগ্রহ চলছে তাতে কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নিতে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন।
গতকাল রাজধানীর মিন্টু রোডের সরকারি বাসভবন থেকে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সঙ্গে ‘অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ সংক্রান্ত অনলাইন মতবিনিময় সভা’য় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন। সভাটি সমন্বয় ও সঞ্চালনা করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম।
খাদ্যমন্ত্রী চালকল মালিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সেবার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসুন। এই করোনাকালীন সময়ে মানুষকে সেবা করার উপযুক্ত সময়, সেবার মনমানসিকতা নিয়ে আপনাদের এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, চাল সরবরাহের সময় বস্তার গায়ে খাদ্যগুদামের নাম, তারিখ এবং কোন খাতে (খাদ্য বান্ধব, ওএমএস, টিআর, কাবিখা) সেটা স্পষ্ট স্টেনসিলের মাধ্যমে অমোচনীয় কালি দ্বারা লিখতে হবে। করোনা পরিস্থিতিতে খাদ্য অধিদফতর এবং এর মাঠ পর্যায়ের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, ওসিএলএসডিসহ সকল কর্মচারিরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানান।
তবে তিনি তাদের সতর্ক করে বলেন, কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারি ধান চাল সংগ্রহের সময় কোনো কৃষকের সঙ্গে অসদাচারণ করবেন না। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হবেন না।
ভার্চুয়াল সভায় খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের আওতাধীন প্রতিটি জেলার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মিল মালিক প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।