পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের দাসের ভারানী গহীন বনের আগুন নেভানো নিয়ে বিভ্রান্তি কাটছে না। গত মঙ্গলবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে দাবি করা হলেও গতকাল সেখানকার কয়েকটি স্থান থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। এতে স্থানীয় আবার ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে। পরে দুপুর থেকে সন্ধা পর্যন্ত বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলার তিনটি ইউনিট আগুন নিভাতে কাজ করেছে। বেলা সন্ধা ৭টায় মুঠোফোনে এই তথ্য জানান শরণখোলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা আ: সত্তার। তিনি বলেন, আগুনের খবর পেয়ে বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলার তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ করেছি। সোমবার যেখানে আগুন লেগেছিল, সেখানেই এই আগুনের ঘটনা ঘটেছে। ভোলা নদী থেকে পানি নিয়ে আগুন লাগার স্থানে পানি দেয়া হয়েছে। তবে সন্ধা পর্যন্ত আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারো আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা হবে।
শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক জয়নাল আবেদীন দুপুরে জানান, নতুন করে কোনো আগুন লাগেনি। সোমবার যে স্থানে আগুন লেগেছিল মঙ্গলবার বিকেলে তা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপরও বুধবার দুপুরের দিকে আগুনে পুড়ে যাওয়া এলাকার কয়েকটি স্থানে ধোঁয়া দেখতে পাওয়ায় আবারও শরণখোলা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট সেখানে পানি দেয়া শুরু করেছে।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মোহাম্মাদ বেলায়েত হোসেন বলেন, গতকাল যেখানে আগুন লেগেছিল সেখানের পাশে কিছু ধোয়ার মত দেখা গেছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ করেছে। তাছাড়া সুন্দরবনের বনরক্ষী ও কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছে।
এর আগে গত সোমবার বেলা ১১টার দিকে শরণখোলা রেঞ্জের দাসে ভারানি এলাকায় আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিস, বন বিভাগ ও স্থানীয়দের প্রায় ৩০ ঘণ্টার চেষ্টায় মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় আগুন নিভে যায়বলে দাবি করেছিল ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।