পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিজ দলের গ্রেফতারকৃত ছাত্রনেতাদের মুক্তির দাবি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহ-সভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুর বলেন, তাদের যদি মুক্তি দেওয়া না হয়, তাহলে আমাদের ঈদ হবে গণভবনের সামনে।
সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে 'উদ্বিগ্ন অভিভাবক সমাজে'র ব্যানারে এক অবস্থান কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি। কর্মসূচিতে অংশ নেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব রফিকুল ইসলাম বাবলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনের প্রতিবাদ কর্মসূচি থেকে গ্রেফতারকৃত ছাত্র-জনতার নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় নুরুল হক নুর বলেন, আজ বাংলাদেশে যে একটি ভয়ার্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আমাদের কারো মনোবল দুর্বল হয়নি। যদি সরকার ভেবে থাকে, এই ৫৬ জন ছাত্রনেতাকে গ্রেফতার করে দেশের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করবে, সেটা কখনওই হবে না।
গ্রেফতারকৃতদের ঈদের আগেই জামিনে মুক্তির দাবি জানিয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, আমি মামলা প্রত্যাহারের কথা বলছি না। মামলায় যদি তারা অপরাধী হয়, হবে। কথা বলা যদি অপরাধ হয়ে থাকে তবে জেল-জুলুম-ফাঁসি দিয়ে দেন। এসময় মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, একটি সরকার কতটা দুর্বল হলে ৫৬ জন ছাত্রের ভয়ে কাপতে থাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।