পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মিরপুর ১২ নং জামিয়া মিল্লিয়া মাদানীয়া আরাবিয়া আজমা মহিলা মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ও বেফাকের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস (৮০) মঙ্গলবার গভীর রাতে উত্তরার একটি ক্লিনিকে বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৪ ছেলে, ৩ মেয়েসহ বহু আত্মীয়-স্বজন, ছাত্র ও ভক্তবৃন্দ রেখে গেছেন।
গতকাল বুধবার বাদ যোহর মিরপুর ১২ নম্বর হারুন মোল্লাহ ঈদগাহ মাঠে মরহুমের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযায় ইমামতি করেন মরহুমের মেঝো ছেলে মুফতি ইমরান হোসেন কাসেমী। মরহুমের নামাজে জানাযায় স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, মাদরাসার সভাপতি আলহাস এখলাস মোল্লা, বেফাকের সহ-সভাপাতি মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন গওহরপুরী, মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, হাবের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা ইয়াকুব শরাফতী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা একে এম আশরাফুল হক, মাওলানা কবির আহমদ আড়াইহাজারী ও নেজামে ইসলাম পার্টির শীর্ষ নেতা মাওলানা জিয়াউল হক মজুমদারসহ শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম অংশ নেন। মরহুমের নিজ গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার মুরাদনগরের শিবানীপুর পারিবারিক কবরাস্থানে গতকাল বাদ মাগরিব তার লাশ দাফন করা হয়। মরহুমের ইন্তেকালে বেফাকের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করে তার রূহের মাগফিরাত কামনা করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।