পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বড় ছেলে তারেক রহমানসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পবিত্র হজ পালন করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল তারা আরাফার ময়দানে অবস্থান করেন। সেখানে অবস্থানের মধ্য দিয়ে হজ পালন করেছেন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ পরিবারের সদস্য ও সঙ্গীরা।
এর আগে গত শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় খালেদা জিয়া ও তার সফরসঙ্গীদের রাজকীয় ব্যবস্থাপনায় মিনায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সউদী সরকারের খাস মেহমানদের জন্য নির্ধারিত তাঁবুতে অবস্থান করেন। বিএনপি সউদী আরব শাখা প্রধান উপদেষ্টা আব্দুর রহমান ইনকিলাবকে জানান, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মিনায় ফজর নামাজ আদায় করে হজের মূল আনুষ্ঠানিতকায় শরিক হন। সারাদিন আরাফার ময়দানে অবস্থান শেষে মাগরিবের পর তারা আরাফা থেকে মুজদালিফায় যান। সেখানে খোলা আকাশের নিচে সারা রাত মুজদালিফায় অবস্থান করেন। ফজরের নামাজ আদায় করে আজ মিনায় ফিরে যাবেন এবং জামারা পাথর নিক্ষেপ করবেন।
সউদী বাদশার সালমান বিন আব্দুুল আজিজের আমন্ত্রণে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াসহ তার পরিবারের সদস্যরা রাজকীয় মেহমান হিসেবে হজ পালন করেন। বেগম খালেদা জিয়ার এটি তৃতীয় হজ পালন। ১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে একবার এবং ১৯৯৭ সালে বিরোধী দলে থাকাকালে তিনি হজ করেন। তবে প্রায় প্রতিবছরই রমজানে তিনি ওমরাহ পালন করছেন।
৮ বছর ধরে যুক্তরাজ্যে চিকিৎসার জন্য অবস্থান করা বড় ছেলে তারেক রহমানকে নিয়ে ২০১৪ সালের জুলাই মাসে ওমরাহ পালন করেছিলেন বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।