পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা, খুলনা : সুন্দরবনে পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ বনদস্যু রবিউল বাহিনীর প্রধান মোঃ রবিউল ইসলাম গাজী (২৪) নিহত হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি টু টু বোর রাইফেল, রাইফেলের ৫ রাউন্ড গুলি, বন্দুকের তিন রাউন্ড গুলি, একটি রামদা, একটি ছুরি, ৪টি হরিণের চামড়া এবং ২টি হরিণের শিং উদ্ধার করেছে। গতকাল রবিবার ভোরে খুলনার কয়রা উপজেলার সুন্দরবনের কেয়াখালী খালের পূর্ব পাড়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত রবিউল ইসলাম কয়রা উপজেলার মহারাজপুর গ্রামের রুহুল আমীন গাজীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে।
কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ শমসের আলী বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে ৪ নম্বর কয়রাস্থ শাকবাড়িয়া নদীর লঞ্চঘাট থেকে বনদস্যু রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তার সঙ্গে থাকা আরও দু’দস্যু পালিয়ে যায়। তারা ওই সময় লঞ্চে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল বলে ধারণা করছেন তিনি।
তিনি জানান, গ্রেফতারের পর সুন্দরবনের গহীনে অস্ত্র লুকানোর কথা স্বীকার করলে তাকে নিয়ে রাতেই সুন্দরবনের উদ্দেশে রওনা করা হয়। পথিমধ্যে স্থানীয় সোনামুখী নদীর পাশে কেয়াখালী খালে গেলে তাদের সহযোগিরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে রবিউল ইসলাম ক্রসফায়ারে পড়ে মারা যায়। তার বিরুদ্ধে কয়রা থানায় অস্ত্র আইনে ৩টি, ডাকাতি ৪টি এবং বন আইনে একটিসহ মোট ৮টি মামলা রয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। রবিউল বাহিনীর ৮/১০ জন সদস্যের কাছে আরও প্রায় ৩০টি অস্ত্র রয়েছে বলেও জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।