পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গন্ডামারায় এস আলমের নির্মাণাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের গুলিতে নিহত সাতজনের প্রত্যেকের পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। একই সাথে তিনি এ ঘটনা তদন্তে একটি বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠনের দাবি জানান। গতকাল রোববার বাঁশখালীতে হতাহত শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহানুভ‚তি জানাতে গিয়ে এ দাবি জানান তিনি।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা ইসতিয়াক আজিজ, রাষ্ট্র চিন্তার অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইউম, গণস্বাস্থ্যের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য ব্যরিস্টার সাদিয়া আরমান প্রমুখ।
তারা প্রথমে গন্ডামারা এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টের ফটকের সামনে চিফ কো–অর্ডিনেটর ফারুক আহমেদ, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম সফিউল কবিরসহ দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলেন। তারা গন্ডামারা, চাম্বল বাংলাবাজার ও শীলকূপ এলাকার দুই শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন। ঘটনাস্থল ঘুরে পরে গন্ডামারার পূর্ব বড়ঘোনায় নিহত হাফেজ মাহমুদ রেজা মীর খানের বাড়িতে যান। সেখানে নিহতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, যারা নিহত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৫০ লাখ টাকা করে দিতে হবে, তাদের পরিবারের সদস্যদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে। বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানান তিনি। গত ১৭ এপ্রিল সকালে গন্ডামারা ইউনিয়নের পশ্চিম বড়ঘোনায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষে সাতজন নিহত হন। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসন ও পুলিশের পক্ষ থেকে আলাদা দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।