পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঘরে খাবার ও পরিকল্পিত লকডাউনের দাবিতে ঘটি-বাটি-রিক্সা মিছিল করেছে ছাত্র-যুব-জনতার রাজনৈতিক সংগঠন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি। ২৫ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০ টায় পুরানা পল্টন মোড় থেকে শুরু হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাপ্ত হওয়া এই মিছিলে নেতৃত্ব দেন নতুনধারার চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী।
সভাপতির বক্তব্যে মোমিন মেহেদী বলেন, নিরন্ন মানুষ পুলিশ-প্রশাসন বোঝে না, খাবার বোঝে খাবার। আর তাই ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিয়ে তারপর লকডাউন দিন, তা কার্যকর হবে। ভাসমান মানুষদের পুনর্বাসন দিন, খাদ্য দিন, বাঁচার মত পরিবেশ দিন; না হয় লকডাউন তুলে নিন। মিছিলোত্তর পথসভায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান আজাদ, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াজেদ রানা, জোবায়ের মাতুব্বর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০২০ সালের মার্চ মাসে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলার শুরুতেই সরকার তৎকালীন স্বাস্থ্যসচিব ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অপরিকল্পিতভাবে সাধারণ ছুটি দিয়েছিলো। যার খেসারত দিতে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়েছে কোটি কোটি মানুষ। অথচ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বোঝানো হয়েছে তারা সকল দিক থেকে সফল। এই সফলতার মিথ্যে গল্প ফেঁদে দেশকে লকডাউনে ফেলা হয়েছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এক মুঠো চালও সরকারের পক্ষ থেকে নিন্মবিত্তদের অনেকের ঘরে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেনি। যার কারণে নিরন্নতা তৈরি হচ্ছে, মানুষ সংসার-সন্তানের ক্ষুধার জালা মেটাতে ঘরের বাইরে বেরুতে বাধ্য হচ্ছে। পরিকল্পিতভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত নিন্মবিত্ত-শ্রমজীবী-ভাসমান মানুষদের খাবার নিশ্চিত করে তারপর লকডাউন দিয়ে দেশকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এগিয়ে না নিলে কঠোর কর্মসূচী অপেক্ষা করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।