পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মতিঝিল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় ‘শিশুবক্তা’ হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানীর ফের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মোহাম্মদ নোমানের আদালত এ আদেশ দেন।
এ দিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাজি নাসিরুল ইসলাম (পরিদর্শক) মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে রফিকুল ইসলাম মাদানীকে ভার্চুয়াল আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তার ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গত বুধবার মতিঝিল থানার আরেক মামলায় তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
জানা যায়, বিতর্কিত ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ায় গত ৭ এপ্রিল ভোর রাতে রফিকুল ইসলাম মাদানীকে নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দা এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। ওই দিন রাতেই গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানায় তাকে হস্তান্তর করা হয়।
গ্রেফতার হওয়া রফিকুল ইসলাম মাদানীর বিরুদ্ধে গত ৮ এপ্রিল গাছা থানায় এবং ১১ এপ্রিল জিএমপির বাসন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়। আটকের সময় রফিকুল ইসলাম মাদানীর থেকে চারটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। তিনি ফোনের মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতেন বলে দাবি করেছে র্যাব। এছাড়াও জব্দ হওয়া মোবাইলফোনে আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ ‘এডাল্ট কনটেন্ট’ অশ্লীল ভিডিও চিত্রসহ পর্নোগ্রাফি পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব এডাল্ট ছবি ও ভিডিও স্টোর করে রাখা ও লিংক ব্যবহার করায় রফিকুল ইসলাম মাদানীর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে রুজুকৃত মামলায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর ৮(৫)(ক) ধারা সংযোজন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।