পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
রায়পুর (ল²ীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা : ল²ীপুরের রায়পুরে ছোট-বড় অর্ধশতাধিক পশুর হাটের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২০টিতে পর্যাপ্ত গরু-ছাগলে কোরবানির পশুর হাট জমে উঠছে। তবে হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি আকৃতির গরু-ছাগলের চাহিদা থাকলেও বড়গুলোর তেমন ক্রেতা নেই এখনও দেখা যাচ্ছে না। কোরবানির হাটে গরু-ছাগল বেচতে গিয়ে চরম হতাশ খামারিরা। হাটগুলোতে ভারতীয়সহ বিভিন্ন দেশের বড় আকৃতির গরুর ক্রেতা কম থাকায় অধিকাংশ ফেরত চলে গেছে।
তবে দেশিও মাঝারি ও ছোট আকারের গরুর আমদানি যেমন পর্যাপ্ত, চাহিদাও বেশি। রায়পুর উপজেলার বেশি ভাগ হাটগুলোতে ৩৫ থেকে ৪০ হাজার এবং ৪৫ থেকে ৫৫ হাজার টাকার গরু বিক্রি হচ্ছে বেশি। গত শুক্র ও শনিবার পর্যন্ত রায়পুর উপজেলার অধিকাংশ কোরবানির পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র। বাসা বাড়ীর এলাকার গরু ব্যবসায়ী আনোয়ার মিয়া বলেন, তিনি বড় আকারের কয়েকটি বিদেশি গরু নিয়ে এসেছিলেন। এর মধ্যে শুক্রবার রায়পুর পৌর শহরের নতুন বাজারের গরুর হাটে বিশালাকায় একটি গরু আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাইলেও ক্রেতারা এর দাম এক লাখ ৩০ হাজার টাকা বলছেন। যে দাম বলা হচ্ছে, তাতে বিক্রি করা হলে কোনো লাভই থাকবে না। একই অবস্থা বড় আকৃতির সব গরুগুলোর। বিক্রেতারা যে দাম হাঁকছে তার অর্ধেক দাম বলছে ক্রেতারা। ফলে অবিক্রীতই থেকে যাচ্ছে বড় গরু।
পৌর শহরের নতুন বাজারের কোরবানির পশু কিনতে আসা ক্রেতা মোস্তফা, কামাল হোসেন, জুয়েলসহ কয়েকজন জানান, ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকার মধ্যে গরু কেনার পরিকল্পনা ছিল। বাজারে গরুর দাম চড়া।
তাই তারা এখনই গরু কিনেননি। তাদের আশা, শেষদিকে দাম কমে যাবে। বিক্রেতারা বড় গরুর চেয়েও দেশী ছোট গরুর বেশি দাম হাঁকছেন। বাসাবাড়ী বাজারের খাজনা আদায়কারী বলেন, তাদরে বাজারে ঘন্টায় ১০টি গরু বিক্রি হলে দেশি মাঝারি ও ছোট গরু বিক্রি হয় ৮টি। গরুর প্রতিটির দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে বেশি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।