পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে চাঁদাবাজিতে বাধা দেয়ায় খুন হয়েছে বাবলু হোসেন (৩২) নামে এক ব্যবসায়ী। চিহ্নিত চাঁদাবাজরা এ ঘটনায় ঘটিয়েছে বলে নিহতের পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে। ওই পরিবারের অভিযোগ, ৫০ নং ওয়ার্ড যুবলীগের নেতাদের নির্দেশে এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় রতন মিয়া নামে এক যুবকের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
গতকাল সোমবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (নিরস্ত্র) সোহেল রানা আসামীকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আবেদনের পর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী রিমান্ডের আদেশ দেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, গত ১৭ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে যাত্রাবাড়ি থানার শহীদ ফারুক রোডের ১২নং গলির মুখে বিল্ডিং নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে রতন মিনাসহ এজাহারনামীয় অপরাপর পলাতক আসামীরা বাবুলের কাছে চাঁদা দাবি করে। বাবলু তাদের দাবি করা চাঁদা দিতে অস্বীকার করে। পরে আসামিরা বাবুলের ওপর অতর্কিত হামলা করে। আসামীদের মধ্যে পলাতক আসামি সুজন মিনা তার হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে বাবলু হোসেনকে রক্তাক্ত জখম করে। ভিকটিমের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।
অভিযোগে বলা হয়, রতনসহ পলাতক আসামীরা একটি সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী দলের সদস্য। স্থানীয় সূত্র জানায়, শুধু ভবন নির্মাণ নয়, সংঘবদ্ধচক্রটি পুুরো যাত্রাবাড়ী এলাকায় ফুটপাত, সিএনজি স্ট্যান্ড, টেম্পু স্ট্যান্ড, বাস কাউন্টার ও পাইকারী বাজার থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে আসছে। হকার্স ইউনিয়নের একজন নেতা জানান, যাত্রাবাড়ীর ফুটপাত থেকে চাঁদা তোলে সোনা মিয়া। কিছুদিন আগে ফুটপাতে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সমাবেশ করে হকাররা। এতে নিহত বাবুলের ভাই হকারদের নেতাও উপস্থিত ছিলেন। সেই থেকে সোনা মিয়া বাবুলের উপর ক্ষীপ্ত। যারা হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে তাদের হয়েই সোনা মিয়া চাঁদা তোলে। নিহত বাবুলের পরিবারের সদস্যরা এ ঘটনার নেপথ্যের নায়কদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।