পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শুরু হলো রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র রমজান। এই পুরো মাস জুড়ে প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য মহান রাব্বুল আলামীন রোজা রাখা ফরজ করেছেন। সুবেহ সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার এবং ইন্দ্রীয় সুখ উপভোগ থেকে বিরত থাকার নামই রোজা।
বরকতময় এই পবিত্র মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে ফেইসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন স্টাট্যাস দিচ্ছেন নেটিজেনরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘সবাইকে পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা। আল্লাহ্ আমাদের ঠিকমতো রোজা রাখার ও নামাজ পড়ার তৌফিক দিন। আরো ভালোমানুষ হওয়ার জন্য সাহায্য করুন। করোনাকালে আরো বেশী বেশী করে দান করার বিবেচনাবোধ দিন। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষ ভালো থাকুন, শান্তিতে থাকুন।’
সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ লিখেন, ‘মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের জীবনে আরো একটি রমজান উপহার দিয়েছেন এবং রোজা রাখার তৌফিক দিয়েছেন, সেজন্য তার প্রতি লাখো কোটি শুকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ।’
বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন লিখেন, ‘বছরের সবচাইতে প্রিয় মাসটি চলে এসেছে। সকলে নিয়মিত নামাজ রোজার মধ্য দিয়ে করোনা মুক্তির জন্য মহান আল্লাহতায়ালার নিকট ক্ষমা চাই।’
সাংস্কৃতিক কর্মী সামিউল জীবন লিখেন, ‘মহান আল্লাহ আমাদের রমজানের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের শক্তি দান করুন এবং এই মহামারী থেকে দ্রুত মুক্তি দিন। এই রমজান সবার মাঝে শান্তি বয়ে আনুক। আসুন আমরা সবাই ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে একে অপরকে ভালোবাসি।’
জসিমের পরামর্শ, ‘ইফতারির আর সেহেরির খাবারের ছবি পোস্ট করা থেকে বিরত থাকুন! আপনার বিলাসী খাবার দেখে অন্য কেউ যেন কষ্ট না পায়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।