পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : চন্দ্রিমা উদ্যানস্থ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরে জিয়াউর রহমানের দেহ নেই বলে আবারো দাবি করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, ‘আমি চ্যালেঞ্জ করছি। ডিএনএ টেস্ট করান। যদি সেখানে জিয়ার দেহ থাকে, তাহলে নাকে খত দিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইব।’ সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়ার কবর সরানোর বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে স্পিকারকে আগেও চিঠি দিয়েছি। আবারও লিখেছি। লুই আই কানের নকশা ভঙ্গ করে সেখানে জিয়ার কবর বসানো হয়েছে। ‘একাত্তরের গণহত্যা থেকে গুলশান হত্যাকা- বিচার বিঘিœতকরণের চক্রান্ত’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডির ডব্লিউভিএ মিলনায়তনে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এ সভার আয়োজন করে।
সংগঠনের উপদেষ্টা সাবেক বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং শাহরিয়ার কবিরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, পান্না কায়সার, তানভীর হায়দার চৌধুরী।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, জিয়াউর রহমানের নামে শহীদ জিয়া শিশুপার্কটি থাকবে না। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকেন্দ্র হবে। প্রধানমন্ত্রী অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে কর্মযজ্ঞ শুরু হবে। যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানেরা এ দেশে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হতে পারবে না মন্তব্য করেন মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, তারা হবে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। তারা কখনো রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। একই সঙ্গে পাকিস্তানের ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতে আর কোনো বাধা নেই বলে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের বিচার করার জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন চাইব। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেও একটি অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের কবরে জিয়ার লাশ নেই বলে মন্তব্য করেছেন সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত এই মন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।