পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ৮০ টাকা কেজি দরে খেজুর বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামী শনিবার থেকে টিসিবির ট্রাকে এই দামে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন। টিসিবি গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে।
টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘গত ১ এপ্রিল দেশজুড়ে ৫০০ ট্রাকে তেল, চিনি, মসুর ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। আগামী শনিবার থেকে খেজুরও কিনতে পারবেন ক্রেতারা।’
জানা গেছে, ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ চার কেজি চিনি, ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি মসুর ডাল, ১০০ টাকা দরে ২-৫ লিটার সয়াবিন তেল এবং ২০ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। এছাড়া ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি ছোলা ও কেজি ৮০ টাকা দরে এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন সাধারণ ক্রেতারা।
সাধারণত বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে রাজধানীসহ সারা দেশে ৫০০ ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু পণ্য বাজারের চেয়ে কম দামে বিক্রি করা হয়। ঢাকায় ১০০টি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় ২০টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে সংস্থাটি। এ ছাড়া দেশের সব জেলা ও উপজেলা সদরে পরিবেশকদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
টিসিবি জানিয়েছে, চলতি বছর রমজানে প্রতি ট্রাকে ১০০ কেজি খেজুর বরাদ্দ করা হচ্ছে। এ ছাড়া ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ কেজি চিনি, ৬০০ থেকে ৭৫০ কেজি মসুর ডাল, ১ হাজার ২০০ থেকে দেড় হাজার লিটার সয়াবিন তেল, ৩০০ থেকে ১০০০ কেজি পেঁয়াজ এবং ৪০০ থেকে ১০০০ কেজি ছোলা বরাদ্দ করা হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরোপ করা বিধিনিষেধের মধ্যেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ট্রাকের সামনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন ক্রেতারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।