পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কূটনৈতিক সংবাদদাতা : কুয়েতের শ্রমবাজার আবারও বাংলাদেশীদের জন্য বন্ধ হয়েছে এমন খবর সত্য নয় বলে দাবি করেছেন সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাস। তাদের দাবি, বন্ধ নয়, গৃহকর্মী খাতে নতুন করে শর্ত জুড়ে দিয়েছে দেশটি। গত বুধবার কুয়েত টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কুয়েত আবারও বাংলাদেশী শ্রমিক নেয়ার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। দেশটির নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট বিভাগের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি শেখ মাজেন আল জারাহকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, গত সপ্তাহের শেষ দিকে কুয়েতে বাংলাদেশীদের সংখ্যা বেড়ে দুই লাখ ছোঁয়ায় আর কোনো বাংলাদেশীকে নিতে চায় না দেশটি।
এ বিষয়ে কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর (শ্রম) আবদুল লতিফ খান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞার খবরটি সঠিক নয়।’
তিনি বলেন, মূলত কুয়েতের কোনো কোম্পানিতে শ্রমিক নিয়োগ করতে হলে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হয়। এ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন কোম্পানিতে বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি বহাল রয়েছে। পুরুষ গৃহকর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রেও এ অনুমতি নিতে হতো। যা কয়েকমাস আগে বাতিল করে দেশটির কর্তৃপক্ষ। তবে এখন থেকে সেটি আবারও বহাল করা হয়েছে।
আবদুল লতিফ বলেন, ফ্রি (অনুমোদন ব্যতিত) গৃহকর্মী আনার সুযোগে বাংলাদেশ থেকে ইচ্ছেমতো কর্মী এনে কুয়েতের রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছে। এজন্য এদেশের ইমিগ্রেশন আবারও মন্ত্রণালয়ের অনুমতি বিষয়টি চালু করেছে।
গত কয়েকমাস আগে চাকরিদাতার নিজের বাড়ি থাকার বাধ্যবাধকতাসহ বেশ কিছু শর্তে বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য বাজার উন্মুক্ত করেছিলো কুয়েত।
গত বুধবার কুয়েত টাইমসে প্রকাশিত বাংলাদেশী শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন করে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই তুলে নেয়া হবে কি না, অথবা নতুন কোনো শর্ত দেয়া হবে কি না সেসব বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।