পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক আরমানের মানিলন্ডারিং মামলায় রিমান্ড শুনানি পেছানো হয়েছে। পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল।
গতকাল রোববার রিমান্ড শুনানির তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন কারাগার থেকে আসামিদের আদালতে হাজির না করায় রিমান্ড শুনানি হয়নি। তাই ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সত্যব্রত সিকদার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২২ এপ্রিল ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৪ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক মেহেদী মাকছুদ সম্রাট-আরমানের তিনদিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অতিরিক্ত চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবুবকর সিদ্দিক শুনানির জন্য ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।
২০১৯ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনসারী তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। ১৯৫ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের উপ-পরিদর্শক রাশেদুর রহমান বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, সম্রাট তার সহযোগী এনামুল হক আরমানের মাধ্যমে ১৯৫ কোটি টাকা সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করেছেন। ২০১৪ সালের আগস্ট মাস থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত মেসার্স হিস মুভিজ নামে কাকরাইলের একটি অফিসে অবস্থান করে অবৈধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন সম্রাট। সহযোগী আরমানের মাধ্যমে এসব অর্থ সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করেন তিনি। রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন, ফকিরাপুল এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে উপার্জিত এসব অর্থের পরিমাণ প্রায় ১শ’ ৯৫ কোটি টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।