পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক কেজি ১৬০ গ্রাম সোনাসহ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একজন কর্মচারীকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা কাস্টমস হাউসের প্রিভেনটিভ টিম। উদ্ধার সোনার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা। গতকাল দুপুরে দুবাই থেকে আসা ফ্লাইট বিজি-৫০৪৬ এ রামেজিংকালে বিমানের ভেতর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত বিমান কর্মচারী হলেন ঝন্টু চন্দ্র বর্মণ। তিনি বাংলাদেশ বিমানের এয়ারক্রাফট টেকনিশিয়ান হেলপার হিসেবে কর্মরত।
ঢাকা কাস্টমস হাউসের উপ-কমিশনার আব্দুস সাদেক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা জানতে পারেন, দুবাই থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট বিজি-৫০৪৬ এর মাধ্যমে সোনার চোরাচালান আসতে পারে। তিনি আরও জানান, চোরাচালান প্রতিরোধে কাস্টম হাউস ঢাকার প্রিভেন্টিভ টিমের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে নজরদারি করতে থাকেন। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দুবাই থেকে আসা ফ্লাইট বিজি-৫০৪৬ এ রামেজিংকালে বিমানের অভ্যন্তরে থাকা এয়ারক্রাফট টেকনিশিয়ান হেলপার ঝন্টু চন্দ্র বর্মণের আচরণ সন্দেহজনক হওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
তিনি জানান, প্রথমে তিনি সোনা থাকার কথা অস্বীকার করেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে তিনি সিটের হাতলে সোনা থাকার কথা স্বীকার করেন। ঝন্টু বর্মণের দেয়া তথ্য অনুযায়ী- সিট নম্বর-২১-সি-এর হাতলের ভেতর থেকে বিশেষ কায়দায় লুকানো অবস্থায় এক কেজি ১৬০ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়। আব্দুস সাদেক বলেন, উদ্ধার হওয়া সোনার বার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে। চোরাচালানের অভিযোগে গ্রেফতার বিমানকর্মীকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে মামলা হয়েছে। এ বিষয়ে কাস্টমস আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।