পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এক বিক্ষোভকারীর দাড়ি টেনে ধরা হয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের সামনে এ ঘটনা ঘটে। দাড়ি টেনে ধরার এই ছবিটি ইতোমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার সুত্রে জানা গেছে, দাড়ি টেনে ধরা ওই লোকটি রাজধানীর পল্টন থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা। নাম মো. মোজাম্মেল হোসেন। পরিচয়ের স্বপক্ষে আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তার করা এই শুভেচ্ছা পোস্টার শেয়ার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধমে ক্ষোভ ও তিব্র নিন্দা জানিয়েছেন ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ।
ছবিটি শেয়ার করে ইমরান হোসেন লিখেন, ‘নবীর সুন্নাহকে অপমান করার সাহস কে দিয়েছে? এ যে দলের-ই হউক না কেন, এর কঠিন বিচার চাই।’
আরিফ আজাদ লিখেন, ‘আমরা তোমাদের ভুলবো না।’
‘আল্লাহ জালেমদের ধ্বংস করুক।’ - মোবারক হোসেন রিপনের মন্তব্য।
আবদুল্লাহর প্রশ্ন, ‘দলের চাটুকারিতা করতে গিয়ে কেমনে পারল নিজে মুসলিম হয়ে অন্য আরেক মুসলিম ভাইয়ের দাঁড়ি ধরে পেটানোর..?
ইহসান এ এলাহী তালহা লিখেন, ‘আমি চিৎকার করিয়া কাঁদিতে চাহিয়া ও করিতে পারিনা চিৎকার।’
এমডি মাসুদ রানা লিখেন, ‘ছবিটা দেখে চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। ইয়া আল্লাহ, নিজেকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।