পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারের নমনীয়তা দুর্বলতা নয়, যে কোনো নৈরাজ্য কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ শনিবার (২৭ মার্চ) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এক কথা বলেন।
ডা. হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আগমনের সঙ্গে রেল স্টেশন জ্বালিয়ে দেওয়ার কী সম্পর্ক? ভূমি অফিস জ্বালিয়ে দেওয়া হলো কেন? এরা সবাই দুস্কৃতিকারী, শান্তিও সম্প্রীতির শত্রু। এদের যদি খোঁজ খবর নেই, তবে দেখা যাবে এদের বাবা-দাদারা সব রাজাকার ছিল। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছিল। তাদের বাবা-দাদারা নারী নির্যাতন ও গণহত্যার সঙ্গে যুক্ত ছিল।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর দিনে তারা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আগমন নিয়ে বিশৃঙ্খলার অপচেষ্টা চালিয়েছে। তিনি কোনো দলের নেতা হিসেবে বাংলাদেশে আসেননি। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাদের সুবর্ণ জয়ন্তীতে এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানাতে বাংলাদেশে এসেছে।
হাছান মাহমুদ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সরকারের নমনীয়তাকে দুর্বল ভাববেন না। যারা দেশকে বিশৃঙ্খল করছেন তাদের মূল উৎঘাটনে আমরা বদ্ধপরিকর। যারা এখন দেশে বিশৃঙ্খল করছে, তারা ২০১৩-১৪ সালে বিশৃঙ্খলতা করেছিল। তারা একই গোষ্ঠী এবং তাদের সঙ্গে ছিল বিএনপি। আমরা জানি আপনারা কারা? বায়তুল মোকাররমে, পবিত্র কুরআনে আগুন জ্বালিয়ে ছিলেন। পশু-পাখিও আপনাদের হাতে রেহাইপায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।