পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে সরকার ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সরকারের সহযোগী সংস্থা হিসেবে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করছে। এরই অংশ হিসেবে বুধবার (২৪ মার্চ) পিকেএসএফ’র ‘সমৃদ্ধি’ কর্মসূচিভুক্ত ২০১টি ইউনিয়নের ২০১ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার অংশগ্রহণে একটি ভার্চুয়াল মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিকেএসএফ’র চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। এ সময় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কেবলমাত্র আলোচনাতে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। বরং সেগুলো মনে-প্রাণে বিশ্বাস ও ধারণ করতে হবে এবং বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
স্বাগত বক্তব্যে পিকেএসএফ’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের বলেন, একই সময়ে জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের সুযোগ পাওয়া আমাদের বিরল সৌভাগ্য।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন পিকেএসএফ’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. জসীম উদ্দিন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে পিকেএসএফ’র গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির বিবরণী দেন।
পিকেএসএফ’র পরিষদ সদস্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অরিজিৎ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর নাজনীন সুলতানা এবং ইউসেপ বাংলাদেশের চেয়ারপারসন পারভীন মাহমুদ।
অনুষ্ঠানে ২০১ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা দর্শক-শ্রোতাদের আপ্লুত করে। পিকেএসএফ’র পর্ষদ সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সহযোগী সংস্থাসমূহের নির্বাহী পরিচালক ও কর্মীসহ প্রায় ৫০০ জন এই ভার্চুয়াল সভায় অংশগ্রহণ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।