পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের প্রধান ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান বলেছেন, কেউ কোরআনের একটা হরফ কেন, একটা নকতাও পরিবর্তন করতে পারবে না ইনশাল্লাহ। কারণ, কোরআন হেফাজতের দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা নিয়েছেন। তেমনি ২৬ আয়াতকে বাতিলের জন্য যারা রিট করেছে তারাও সফল হবে না।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার পূর্ব চন্দ্রপুর ইউনিয়নের উত্তর চাঁদপুর গ্রামে দারুল আবরা-র মাদরাসায় আলোচনা ছবক ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, মহানবীর উপর যখন কোরআন নাজিল হয়েছিল তখন ইসলাম ও নবীজির শত্রুরা উঠে পড়ে লেগেছিল। কোরআন পৃথিবীতে এসেছে ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে আর কাফেররা চায় পৃথিবীতে রক্তারক্তি করতে। তখন আল্লাহ পাক কোরআনের আয়াত নাযিল করলেন। ‘ওরা চায় ফুৎকার দিয়ে আমার আলোকে নিভিয়ে দিতে। আল্লাহ তার নূরকে সমুজ্জ্বল করবেন।’ দেড় হাজার বছর আগে তারা চেয়েছিল কোরআনের আলোকে নিভিয়ে দিতে, এরপর অনেকবারই কাফের, নাস্তিকরা কোরআনের আলোকে নিভিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে কিন্তু সফল হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।