পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দৈনিক জনকণ্ঠের সম্পাদক এবং গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আতিকউল্লাহ খান মাসুদ আর নেই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। গতকাল ভোর সাড়ে পাচঁটার দিকে রাজধানীর ক্যান্টনম্যান্টের নিজ বাসায় অসুস্থতা বোধ করলে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, পুত্রবধু, ১ নাতি ও ১ নাতনিসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিকউল্লাহ খান মাসুদ ১৯৫১ সালের ২৯ আগস্ট মুন্সীগঞ্জ জেলার মেদিনী মন্ডল গ্রামের সম্ভ্রান্ত খান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে তরুণ আতিকউল্লাহ খান মাসুদ ২ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন।
তাঁর মৃত্যুতে প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানসহ বিভিন্ন রাজনীতিবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তি এবং সাংবাদিক মহল শোক প্রকাশ করেছেন।
গতকাল বাদ যোহর ক্যান্টনম্যান্টের ২ নাম্বার সেক্টরের আল্লাহ্ ুমসজিদে মরহুমের ১ম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আতিক উল্লাহ খান মাসুদের লাশ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়। জনকন্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার শরিফুল ইসলাম জানান, মরহুমের বড় ছেলে বিদেশ থাকায় তার দাফন সম্পন্ন করতে আরও দুই তিনদিন সময় লাগতে পারে। ছেলে দেশে ফেরার পর তাকে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
নোয়াবের শোক
এদিকে দৈনিক জনকণ্ঠের সম্পাদক ও স্বত্ত্বাধিকারী আতিকুল্লাহ খান মাসুদের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন নিউজপেপার ওনার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (নোয়াব) সভাপতি এ,কে,আজাদ। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জনাব আতিকুল্লাহ খান মাসুদ ছিলেন নোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন; তাঁর ইন্তেকালে পত্রিকা জগতে গভীর ক্ষতি হলো। তিনি জনাব মাসুদের তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।