পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আন্তর্জাতিক ‘গান্ধী শান্তি পুরস্কার ২০২০’-এ ভূষিত করেছে ভারত সরকার। আজ সোমবার ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ ঘোষণা দেয়। আগামী ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের চারদিন আগে এ ঘোষণা এলো।
বার্তা সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত সভায় এই পুরস্কারের জুরি বোর্ড ‘সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গান্ধী শান্তি পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এবারের গান্ধী শান্তি পুরস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, অনুপ্রেরণা, একটি জাতির স্থিতিশীলতা, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপন এবং শান্তির বাণী প্রচারের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অপরিসীম ও অতুলনীয় অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।’
১৯৯৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে গান্ধীজির মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ভারত সরকার এই পুরস্কার চালু করে। অহিংসা ও অন্যান্য গান্ধীবাদী পদ্ধতিতে আর্থ-সামাজিক বা রাজনৈতিক পরিবর্তন সাধনের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের প্রতি এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারের নগদ অর্থমূল্য এক কোটি টাকা; সঙ্গে একটি স্মারক ও একটি মানপত্রও প্রদান করা হয়। জাতীয়তা, জাতি, ধর্মমত ও লিঙ্গ নির্বিশেষে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে এ পুরস্কার পেয়েছিলেন ওমানের সুলতান কাবুস বিন সাইদ আল সাইদ। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।