পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাম ছাত্র সংগঠনগুলো। গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে তারা এ বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে বের হয়ে নীলক্ষেত, কাটাবন পদক্ষিণ করে শাহবাগ দিয়ে প্রেসক্লাবে উদ্দেশ্যে যান তারা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচিটি রাজু ভাস্কর্যে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও মোদি আগমনকে স্বাগত জানানোর নামে আগে থেকেই সেখানে অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। সংঘর্ষ এড়াতে সমাবেশস্থল পরিবর্তন করে জাতীয় প্রেস ক্লাবের দিকে চলে যায় প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনগুলো।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যে শুক্রবার বিকাল ৩ টায় মোদি বিরোধী সমাবেশের ঘোষণা দেন তারা। তবে দুপুর থেকেই সেখানে ছাত্রলীগের অবস্থানের কারণে তারা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করতে বাধ্য হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে তারা সারা বাংলা কারাগার, হাসিনা তুই স্বৈরাচার ; গুজরাটের কসাই, গুজরাটে ফিরে যা, গো ব্যাক মোদি, গো ব্যাক ইন্ডিয়া, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা, জ্বালিয়ে দাও পুড়িয়ে দাও’, ‘কসাইদের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও’, ‘লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘তিস্তার পানির ন্যায্য হিসাব, দিতে হবে দিতে হবে ইত্যাদি বলে শ্লোগান দেন। বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেওয়া নেতারা জানান, তাদের কর্মস‚চি বানচাল এবং হামলা করতেই ছাত্রলীগ রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নিয়েছে। তাই তারা টিএসসি থেকে কাঁটাবন হয়ে শাহবাগে অবস্থান নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।