পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফরাসি রাজনৈতিক নেতার ঘোষণা
ইনকিলাব ডেস্ক : মুসলিমবিদ্বেষ হু হু করে বাড়তে থাকা ফ্রান্সে এবার নতুন মাত্রা পেল বিষয়টি। দেশটির চরম ডানপন্থী রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল ফ্রন্টের নেতা ম্যারিন লা পে গতকাল তার নির্বাচনী এক সভায় ঘোষণা দিয়েছেন, যদি তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করা হয় তাহলে তিনি বুরকিনি নিষিদ্ধ করবেন পুরো ফ্রান্সে। একই সাথে চরমপন্থী জাতীয়তাবাদীদের ভোট আকর্ষণ করতে ঘোষণা দিয়েছেন ব্রেক্সিটের আদলে ফ্রেক্সিট ইস্যুতে গণভোট আয়োজনের।
লা পে’র এমন ঘোষণাকে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ‘ব্যক্তিস্বাধীনতার দেশ’ বলে গর্ব করার একটি বাতিক আছে ফ্রান্সের বেশিরভাগ রাজনীতিবিদ ও জনগণের মধ্যে। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় একের পর এক জাতিবিদ্বেষী এবং মুসলিমবিদ্বেষী নানা ঘটনা ঘটতে দেখা গেছে সেখানে। যার সর্বশেষ উদাহরণ হচ্ছে উপকূলীয় কিছু শহরে মুসলিম নারীদের বুরকিনি পরতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা। এবং ব্যক্তিস্বাধীনতার চরম লংঘন করে গত দুই সপ্তাহ আগে এক মধ্যবয়সী নারীর গা থেকে প্রকাশ্য সমুদ্রসৈকতে বোরকার মতো (বুরকিনি নয়) পরিধেয় খোলে নিয়ে সশস্ত্র পুলিশ কর্তৃক জরিমানা করার ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে সারাবিশ্বে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকে প্রশ্ন তোলেন, দেশটিতে রাষ্ট্রীয় মদদে বিদ্বেষ চর্চাকে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে কি না! তাদের সেই প্রশ্নেরই আনুষ্ঠানিক জবাব দিলেন আগামী নির্বাচনের নারী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ম্যারিন লা পে। বিভিন্ন জরিপ বলছে, ডানপন্থী পে গ্রামাঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন এবং নির্বাচনে তিনি একজন শক্ত প্রার্থীই হয়ে উঠতে পারেন। সূত্র : আরটি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।