পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসরায়েলের কাছ থেকে সরকার কোনো ইক্যুইপমেন্ট কেনেনি বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আল জাজিরার একটি প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, একটি ভুয়া রিপোর্ট করে, একটি মিডিয়া ভাড়া করে ভুয়া রিপোর্ট করানো হয়েছে। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যখন গুজব রটিয়ে কাজ হচ্ছে না, সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, তখন তারা বিদেশি মিডিয়া ভাড়া করছে। মোটা অংকের অর্থেরবিনিময়ে রিপোর্ট করা হয়েছে। সেই রিপোর্ট কোনো মানসম্পন্ন নয়। এটি একটি গাঁজাখুরি রিপোর্ট।
গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, আমাদের দেশের টেলিভিশন এর চেয়ে ভালো রিপোর্ট করে। বিদেশি মিডিয়া ভাড়া করে করা সেই রিপোর্ট নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব কথা বলেন। আসলে ওদের মাথাটা খারাপ হয়ে গেছে।
বিএনপির ইসরায়েলিপ্রীতি হচ্ছে মন্তব্য করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যখন ১৯৯৬ সালে আমরা সরকারে ছিলাম তখন সেই সময়ে ফিলিস্তিনিদের পর ইসরায়েল নির্বিচারে গুলি করল, শত শত ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হলো। এমনকি ’৯৬ সালের আগে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ এর আগ পর্যন্ত খালেদা জিয়ার সরকার গঠনের পর তারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলি বাহিনী গুলি করে শত শত ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল, তখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নিন্দা প্রস্তাব আনার জন্য সংসদে পেশ করা হয়েছিল। খালেদা জিয়া সরকার তাতে রাজি হয়নি, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো প্রস্তাব দিতে তখন রাজি হয়নি।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সবার জন্য। কেউ যাতে কারও চরিত্র হরণ করতে না পারে। ভুল সংবাদ পরিবেশন করে গুজব ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে না পারে। তিনি বলেন, কিছু মানুষ দাবি করছে ডিজিটাল আইন বাতিল করার। যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার বিষয় ছিল না। যখন ডিজিটাল বিষয়টি চলে এসেছে, অনলাইনে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে, তখন মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সেজন্যই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।