Inqilab Logo

মঙ্গলবার , ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১৮ আশ্বিন ১৪৩০, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিজরী

মানবতাবিরোধী অপরাধ মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকর

প্রকাশের সময় : ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১:২৮ এএম, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মোঃ দেলোয়ার হোসেন, গাজীপুর থেকে
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে জামায়াতের শীর্ষস্থানীয় এই নেতার মৃত্যুদ- গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে এটি ফাঁসি কার্যকরের ষষ্ঠ ঘটনা। এর আগে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া একাত্তরের ভয়ঙ্কর খুনে বাহিনী আলবদর নেতা মতিউর রহমান নিজামী, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, দুই সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লা এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর ৪০ নম্বর কনডেমড সেলে ছিলেন মীর কাসেম। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কাশিমপুর কারাগারে এই প্রথম কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী ব্যক্তির মৃত্যুদ- কার্যকর করা হলো।
মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকরের নির্বাহী আদেশ কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর পরই ফাঁসি কার্যকরের সব প্রস্তুতি নেয় কারা কর্তৃপক্ষ। সকাল থেকে কাশিমপুর কারাগারের চারপাশে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পোশাকে ও সাদা পোশাকে কাজ করছেন গোয়েন্দা সদস্যরা। নিরাপত্তার স্বার্থে ঢাকা ও গাজীপুরে ১০ প্ল্যাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর আগে সন্ধ্যায় মীর কাসেমের সঙ্গে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে শেষ দেখা করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে তাঁর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, ‘তিনি (মীর কাসেম) আমাকে বলেছেন, তাঁকে ফাঁসির কথা জানানো হয়েছে। মানিকগঞ্জে তাঁকে দাফন করা হবে।’ মীর কাসেম শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন কি না, জানতে চাইলে আয়েশা খাতুন বলেন, শেষ মুহূর্তেও ছেলের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় আক্ষেপ করেছেন তিনি।
মীর কাসেম আলীর ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন গত মঙ্গলবার খারিজ করে দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। সকালে এই রায় ঘোষণার পর বিকেলেই পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এর মধ্যদিয়ে আইনি লড়াইয়ের শেষ ধাপের ইতি ঘটে। রিভিউ খারিজের মধ্যদিয়ে জামায়াতে ইসলামীর এই কেন্দ্রীয় নেতার দ- কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা না চাওয়ায় তাঁর ফাঁসি কার্যকর হয়।
যেভাবে ফাঁসি কার্যকর করা হয়
কারা সূত্র জানায়, ফাঁসি কার্যকর করার আগে কারাগারে দক্ষিণ পূর্ব কোণায় নির্মিত মঞ্চটিকে ঘিরে প্যান্ডেল টানানো হয়। রাত নয়টার দিকে ফাঁসি মঞ্চে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে কারাগারে প্রবেশ করেন ইলেকট্রিকশিয়ানরা। রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফাঁসির মঞ্চে অতিরিক্ত আলোর ব্যবস্থা করা হয়। লাল সবুজের সামিয়ানা দিয়ে ডেকে দেয়া হয়। এ সময় ফাঁসির মঞ্চের সামনে দাঁড়ানো ছিলো ১২ জন কারারক্ষী। কারাগারের আসপাশের উঁচু বাড়ি ঘরের ছাদে আগে থেকেই ছিলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্তক পাহারা। করাগারের চর্তুপাশে গড়েতোলা হয়। বিভিন্ন বাহিনী নিরাপত্তা বলয়। কারাগার সড়কের রাস্তাটিতে বসানো হয় পুলিশের চেক পোস্ট। মিডিয়া কর্মীছাড়া অন্যকাউকে এখানে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।
কারা সূত্র জানায়, রাতেই মীর কাসেম আলীকে গোসল করানো হয়। এরপর কারা মসজিদের ইমাম মাও. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন তাকে তওবা পড়ান। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাত ১০টায় ২ জন করারক্ষী ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যান মীর কাসেম আলীকে। ১০টা ৩০ মিনিটে জল্লাদরা তাকে ফাঁসির কাষ্টে ঝুলান। রাত পৌনে ১১টার দিকে তার দেহ নামিয়ে আনলে সিভিল সার্জন পরীক্ষা নিরীক্ষার পর হাত ও পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।
কাশিমপুর কারা সূত্র বলেছে, ৬ জন জল্লাদ শাহজাহান ভূইয়া, রাজু, কামাল, আবুল, দীন ইসলাম ও ইকবাল এই ফাঁসি কার্যকর করে। বিভিন্ন মামলায় তারা সাজা খাটছেন। মীর কাসেম আলীকে ফাঁসির মঞ্চে নেয়ার পর দাঁড় করিয়ে জল্লাদ পেছন থেকে হাত বেঁধে মাথা থেকে মুখম-ল পর্যন্ত কালো টুপি (জম টুপি) পরিয়ে দেন। এরপর জেল সুপার রুমাল হাতে নিয়ে ফাঁসি মঞ্চের প্রায় ১০ গজ সামনে অবস্থান নেন। এ সময় জল্লাদের দৃষ্টি ছিলো রুমালের দিকে। নির্ধারিত সময় রুমালটি হাত থেকে নিচে ফেলে দেন জেলা সুপার। ঠিক তখনই জল্লাদ ফাঁসি মঞ্চের লিভারে (যার সঙ্গে দড়ি সংযুক্ত) টান দেন। এভাবেই মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়।
রাজধানী ও গাজীপুরে বিজিবি মোতায়েন
এর আগে বিকেলে রাজধানী ও গাজীপুরে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মহসিন রেজা জানান, রাজধানীতে ৬ ও গাজীপুরে ৪ প্ল্যাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ
মীর কাসেম আলীর সাথে শেষ সাক্ষাৎ করেছেন তার স্বজনেরা। বিকেল সোয়া ৪টা থেকে বিকেল ৫টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত ১০ জন করে মোট ৩৮ জন সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতপ্রার্থী ছিলেন শিশুসহ ৪৭ জন। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, স্বজনদের মধ্যে ১০ জন করে পর্যায়ক্রমে দেখা করেছেন।
সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিটে কাসেম আলীর সাথে সাক্ষাতশেষে স্বজনেরা প্রধান কারাফটক দিয়ে বেরিয়ে আসেন। এ সময় কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন সাংবাদিকদের বলেন, তিনি (মীর কাসেম) ছেলেকে শেষ মূহূর্তে না পেয়ে আক্ষেপ করেছেন। মীর কাসেমের স্ত্রী জানান, ‘তিনি (মীর কাসেম) বলেছেন আমি জান্নাতে যাচ্ছি। তোমরা প্রস্তুত থেকো। আমি তোমাদের জান্নাতে গিয়ে তোমাদের জান্নাতে নেয়ার ব্যবস্থা করছি।’ বিচারের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘যারা ‘মিথ্যা’ মামলা দিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি করেছে তারা কখনই জয়ী হবে না। একদিন এই দেশে ইসলাম শাসন হবে এবং ইসলামই জয়ী হবে।’
জেলগেটে লাল-সবুজ পতাকা
কাশিমপুর জেলগেটে লাল-সবুজ পতাকা কাশিমপুর কারাগারের প্রধান ফটকে লাল-সবুজ পতাকা হাতে অপেক্ষমাণ মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধ সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধারা। মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদ-াদেশপ্রাপ্ত মীর কাসেম আলীর ফাঁসি রাতেই কার্যকর করা হবে শুনে গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে তারা জেলগেটে অবস্থান নেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের কথা
যুদ্ধকালীন ১১নং সেক্টরের গ্রুপ কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর বিক্রম আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাংলার সবুজ লাল পতাকার জন্য যুদ্ধ করেছি। এ পতাকার মুক্তির জন্য আজ মীর কাসেমদের ফাঁসি হলো।
তিনি বলেন, পাপ কখনো বাপেরে ছাড়ে না। মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকরের মধ্যদিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মার শান্তি নিশ্চিত হলো। কিশোর জসিমের (যাকে হত্যার জন্য মৃত্যুদ- হলো) আত্মার শান্তি হলো। দেশ অভিশাপ ও কলঙ্কমুক্ত হবে সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে। মীর কাসেমের ফাঁসির খবর শুনে তার বাস্তবায়ন দেখার জন্য আমি কারাগারের সামনে আসছি। মীর কাসেমেরে ফাঁসি দ্রুত বাস্তবায়ন হোক এ আমি দেখতে এসেছিলাম।
যেভাবে উত্থান
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী দল জামায়াতের শীর্ষস্থানীয় নেতা মীর কাসেম একাত্তরে ছিলেন দলটির ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের চট্টগ্রাম শহর শাখার সভাপতি। ট্রাইব্যুনালের রায় অনুসারে, একই সঙ্গে তিনি একাত্তরের কুখ্যাত গুপ্তঘাতক আলবদর বাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান ছিলেন। তাঁর নেতৃত্ব ও দিক-নির্দেশনায় মুক্তিযুদ্ধকালে চট্টগ্রাম শহরের আন্দরকিল্লা এলাকার ডালিম হোটেলে স্থাপিত হয় আলবদর বাহিনীর ক্যাম্প ও নির্যাতন কেন্দ্র। একাত্তরে চট্টগ্রামে এই ডালিম হোটেলকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হতো সব ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধ, যার তত্ত্বাবধানে ছিলেন আলবদর নেতা মীর কাসেম আলী। মুক্তিযুদ্ধের সময় ডালিম হোটেল মানুষের কাছে পরিচিতি পায় হত্যাপুরী হিসেবে, আর নৃশংসতার জন্য মীর কাসেমের পরিচয় হয় ‘বাঙালি খান’। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭৭ সালে ইসলামী ছাত্রসংঘ নাম বদল করে ছাত্রশিবির নামে রাজনীতি শুরু করে। মীর কাসেম ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ওই সময় থেকে তিনি জামায়াতের রাজনীতিকে শক্তিশালী করতে দলটির অর্থনৈতিক ভিত্তি শক্ত করার জন্য উদ্যোগ নিতে শুরু করেন। ১৯৮০ সালে তিনি রাবেতা আল-আলম আল-ইসলামী নামের একটি বিদেশি বেসরকারি সংস্থার এ-দেশীয় পরিচালক হন। এছাড়া তিনি দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের চেয়ারম্যান, ইবনে সিনা ট্রাস্টের অন্যতম সদস্য। ধীরে ধীরে তিনি জামায়াতের অর্থের অন্যতম জোগানদাতায় পরিণত হন।
যে অভিযোগে মৃত্যুদ-
আপিল বিভাগের রায়ে ১১ নম্বর অভিযোগে মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদ- বহাল থাকে। এই অভিযোগের বর্ণনা অনুসারে, ১৯৭১ সালে ঈদুল ফিতরের পরের যেকোনো একদিন মীর কাসেমের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে আলবদর বাহিনীর সদস্যরা চট্টগ্রাম শহরের কোনো এক অজ্ঞাত স্থান থেকে মুক্তিযোদ্ধা জসিমকে অপহরণ করে আন্দরকিল্লার ডালিম হোটেলে নিয়ে যায়। ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত তাঁকে সেখানে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। নির্যাতনের ফলে জসিমের মৃত্যু হলেও আরও পাঁচজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশসহ তাঁর মৃতদেহ কর্ণফুলী নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
দাফন হবে মানিকগঞ্জে
ফাঁসির কথা জানানো হয়েছে মীর কাসেম আলীকে। তাঁকে মানিকগঞ্জে দাফন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবার। গতকাল সন্ধ্যায় মীর কাসেমের সঙ্গে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে একথা জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন।
আয়েশা খাতুন বলেন, ‘তিনি (মীর কাসেম) আমাকে বলেছেন, তাঁকে ফাঁসির কথা জানানো হয়েছে।’ মীর কাসেম শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন কি না জানতে চাইলে আয়েশা খাতুন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তেও ছেলের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় আক্ষেপ করেছেন তিনি।’ পরিবারের দাবি, মীর কাসেমের ছেলেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তুলে নিয়ে গেছে।
মীর কাসেমের স্ত্রী জানান, মীর কাসেমের ভাই মানিকগঞ্জে একটি জমি কিনে রেখেছিলেন। সেখানেই তাঁকে দাফন করা হবে। এর আগে মীর কাসেমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁর পরিবারের সদস্যদের ডাকে কারা কর্তৃপক্ষ। আজ বেলা ৩টা ৩৫ মিনিটে পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাতের জন্য কারাগারে প্রবেশ করেন। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে তারা সোয়া ৪টায় দেখা করার সুযোগ পান। সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় পরিবারের সদস্যরা কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন।
সোমবার জামায়াত অর্ধদিবস হরতাল ডেকেছে
জামায়াতে ইসলামী দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলীর ফাঁসির দ-াদেশ কার্যকর করার প্রতিবাদে ৫ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত সারাদেশে হরতালের ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। গত রাত ১১টা ৪ মিনিটে দলটির মেল থেকে আসা এক বিবৃতিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান। এছাড়া আগামীকাল রোববার দেশে-বিদেশে দোয়া পালন করতে আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতের এই নেতা।



 

Show all comments
  • jahangir ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২:২৭ এএম says : 1
    হে আললাহ তুমি জামাতে ইসলামীর Leader দের শাহাদাত কে কবুল কর.আমিন
    Total Reply(0) Reply
  • MD Shakil ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:১৮ পিএম says : 5
    আলহামদুলিল্লাহ আরো একটা রাজাকার মুক্ত হলো দেশ ।যে রাজাকারেরা স্বাধীনতার শত্রু তারাই আজ শীর্ষ নেতা ।কি আজব কারবার ।
    Total Reply(0) Reply
  • Farjana Niha ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:২০ পিএম says : 0
    ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
    Total Reply(0) Reply
  • Nasir Uddin Shipon ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:২৩ পিএম says : 3
    মীর কাসেম আলী অধ্যায়ের সফল সমাপ্তি হলো।
    Total Reply(0) Reply
  • SHAMSULHOQUE ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১:৩৯ পিএম says : 0
    ALLAICHALAHO BE AHAKAMUL HAKIMIN
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মানবতাবিরোধী অপরাধ মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকর
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ